ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস - উইক ৫১ (২৫-০৪-২৪ থেকে ০১-০৫-২৪)
19 comments
বিগত ১১ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস চালু হয়ে আজ উইক ৫১ এ পদার্পণ করেছে । এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস : প্রত্যেক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে বুধবার অব্দি আমার বাংলা ব্লগের সকল এক্টিভ ব্লগারদের মধ্য থেকে এক জন আমার পছন্দের ব্লগার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়ে থাকে । ইনিই হন সেই সপ্তাহের "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" । এই নির্বাচনটি একদমই আমার নিজের খুশি মতো করা হয় । যাঁর লেখা আমার ভালো লাগে আমি তাঁকেই নির্বাচিত করি । প্রত্যেকের সামগ্রিক পোস্ট বিশ্লেষণ করে পোস্টের কোয়ালিটি, পোস্ট ভ্যারিয়েশন, বানান এবং মার্কডাউন এর ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এই বিচারপর্ব সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস - @biplob89
পুরস্কার : $২৫ এর দুটি আপভোট
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস পুরস্কার
SERIAL | AUTHOR | UPVOTE | POST LINK |
---|---|---|---|
01 | @biplob89 | $25 UPVOTE | ভ্রমন।। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ভ্রমন (পর্ব- ০৬) |
02 | @biplob89 | $25 UPVOTE | নিজ জমির ধান বাসায় নিয়ে আসার অনুভূতি |
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
মো: বিপ্লব হোসেন। ইউজার আইডি - @biplob89 । বয়স - ১৮বছর। গাংনী শহরে বসবাস করছেন।বর্তমানে তিনি ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার এর (প্রথম বর্ষের) একজন ছাত্র।তিনি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসেন।এছাড়াও উনার আর একটি শখ হলো কবিতা লেখা।এছাড়াও ঘুরতে এবং ছবি আঁকতে ভালোবাসেন।স্টিমিট এ জয়েন করেছেন ২০২৩ সালের মে মাস এ।বর্তমানে স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ১ বছর চলমান।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
তাঁর ব্লগ সম্পর্কে আমার অনুভূতি :
ভ্রমন- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ভ্রমন (৫ ম পর্ব)...... by @biplob89 • 26/04/2024
বাংলাদেশের কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত দেশ বড় একটি সমুদ্রসৈকত। সে সাথে এই সমুদ্র সৈকত যে অনেক বেশি নান্দনিক সেটা আমি ইতিমধ্যেই জানিয়ে। এ সম্পর্কে আমার অল্পবিস্তর ধারণা রয়েছে। কারণ সমুদ্র আমি ভীষণ পছন্দ করি। তবে স্বচক্ষে দেখার ইচ্ছে পোষণ করছি। উনার ছবিগুলো দেখেই আমার ভালো লেগেছে। কারণ জায়গাটি মনে হচ্ছে বেশ দারুন এবং সমুদ্র বেশ উত্তাল।আর এই সমুদ্র সৈকতগুলোতে শরীর ভেজানোর আনন্দটাই আলাদা। আর বিচের পাড়ে যদি ফুটবল খেলা যায়, তাহলে তো আনন্দটা একেবারে দ্বিগুণ হয়ে যায়। আর তিনি দেখলাম বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলেছে। তাহলে সেই মুহূর্তটা তো অসম্ভব দারুন। আর এই ধরনের জায়গাগুলো তো ক্যামেরা নিয়ে গেলে সত্যিই খুব ভালো ছবি উঠানো যায়।
ছবিটি @biplob89 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
কঠিন এই গরমে কেউ নেই শান্তিতে...... by @biplob89 • 28/04/2024
উনি পোস্টটিতে যে ব্যাপারগুলো উল্লেখ করেছেন। এটা শুধুমাত্র উনার মনের কথা নয়। এটা বর্তমানে বাংলাদেশ ইন্ডিয়া দু দেশের ই মানুষের মনের কথা। কারণ বর্তমানে বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়া দুটি দেশের অসম্ভব রকমের গরম পরছে। যার জন্য আসলে কেউই ভালো থাকতে পারছে না। বিশেষ করে মানুষ ইলেক্ট্রিসিটির জন্যে কিছুটা ভালো থাকলেও গবাদি পশুপাখি কিংবা রাস্তার যে বিড়াল,কুকুর,পাখি রয়েছে ওরা অনেক বেশি কষ্ট রয়েছে এই কাঠফাটা রোদে একটু পানি এবং একটু ছায়ার জন্যে। যেহেতু আমাদের দেশগুলোতে অনেক বেশি গাছ কাটা হয়। সে কারণে আসলে দিন দিন বাতাস এবং ছায়া দুটোই কমে যাচ্ছে। সে সাথে অতিরিক্ত গরম বেড়ে যাচ্ছে। যেটা আমাদের সকলের জন্য বর্তমানে অনেকটা অসহনীয় পর্যায়ে চলে গিয়েছে। যেটা খুব ই ভয়ংকর একটি ব্যাপার আমাদের দেশের জন্য। শুধুমাত্র একটু বৃষ্টির আশায় প্রতিটা ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় রীতিনীতি গুলোও পালন করছে। শুধুমাত্র একটু বৃষ্টির জন্য কতো হাহাকার!
ছবিটি @biplob89 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ঈদের দ্বিতীয় দিন ঘুরাঘুরি করার কিছু মুহূর্ত।...... by @biplob89 • 29/04/2024
ঈদ মুসলমানদের একটি বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে অন্যতম। আর এই সময়টাতে সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিটি প্রতিষ্ঠান কিংবা প্রতিটি সেক্টরি ই বন্ধ থাকে। তাই আমি মনে করি এই সময়টাকে অবশ্যই মানুষের কাজে লাগানো উচিত,একটু ঘুরাঘুরি করার জন্য। কারণ একটু ঘুরাঘুরি না করলে আসলে মন ভালো থাকে না। আর উৎসবের সময় গুলোতে পরিবারের সকলের উচিত একটু একসাথে হয়ে আনন্দ করা। তা না হলে আসলে পরিবারের মানুষের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায়। কারণ সাধারণত ব্যস্ততার সময়ে একসাথে হওয়াটা সম্ভব হয় না অনেক সময়। আর উনার ছবিগুলো দেখেও বেশ ভালো লেগেছে। একেবারে গ্রাম্য একটা পরিবেশ।উনার পোস্ট পড়ে বুঝলাম যে হিমেল একটা হাওয়া ছিলো।যেটা আমাদের বর্তমানে সবচেয়ে বেশি চাওয়ার। প্রকৃতির অপরূপ রূপের মাঝে নিজের ছবি তুলতে কার না ভালো লাগে, বেশ ভালো ছবি তুলেছেন তিনি।
ছবিটি @biplob89 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
গল্প-ছোটবেলায় পুকুরে গোসল করার অনুভূতি...... by @biplob89 • 02/05/2024
পুকুরে গোসল করার মতো আনন্দ আর কিছুতেই নেই। এটা যারা গ্রামের দিকে রয়েছে ওরা খুব ভালো বলতে পারবে। বিশেষ করে এই তপ্ত রোদের মাঝে গ্রীষ্মকালে পুকুরে গোসল করার আনন্দটাই আলাদা। এটা আমিও খুব ভালো করে জানি। কারন আমি ও একজন গ্রামের ছেলে। তাই ছোটবেলায় আমার সময়টা কেটেছে গ্রামে, তবে বেশ অনেকটা সময় কাটাতে পারিনি। কারণ অল্প কিছু সময় পরেই আমরা শহরে চলে এসেছিলাম পড়াশোনার জন্য। তবে যখন গ্রামে ছিলাম। তখন এভাবে করে পুকুরে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা করা ছিলো আমাদের নিত্যদিনের আনন্দের একটি অন্যতম অংশ। আর গ্রীস্মের দুপুরে এই ধরনের খেলাধুলা পুকুরের মাঝে করতে যেমন শরীরটা ঠান্ডা হয়, ঠিক তেমনটাই মনটাও ভরে যায়।
ছবিটি @biplob89 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
লাইফ স্টাইল-আজ বিকেলে বঙ্গ এগ্ৰো কমপ্লেক্সে কাটানো কিছু মুহূর্ত...... by @biplob89 • 03/05/2024
পার্কে ঘুরোঘুরি করার মুহূর্ত সত্যিই বেশ আনন্দদায়ক হয়। আর বিশেষ করে ছুটির দিনগুলোতে আমি মনে করি মানুষের একটু বাইরে ঘুরাঘুরি করা উচিত। তাহলে মন এবং শরীর দুটোই বেশ ভালো থাকে। আর নানা রকম অ্যাক্টিভিটিস আমাদের শরীরের জন্য খুব ভালো। কারণ প্রতিদিনকার একঘেয়ে কাজ করতে করতে আমাদের শরীরটা অনেকটা ঝিমিয়ে যায়। এতে যদি আমরা একটু আমাদের বাড়ির আশেপাশেই ঘুরাঘুরি করি। সে ক্ষেত্রে আমাদের শরীরে অনেকটা এনার্জি বুস্ট হয়। উনার এই পার্কটি ও দেখতে অনেকটা ছিমছাম এবং স্নিগ্ধতার একটি ছোঁয়া রয়েছে। আসলেই এ ধরণের জায়গাগুলোতে যেতে ভালোই লাগে, যেখানে প্রকৃতির ছোঁয়া বেশি থাকে।
ছবিটি @biplob89 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
সব মিলিয়ে উনার লেখার ধরণ ভালো ছিলো। কিন্তু আমি উনাকে পরামর্শ দিবো পোস্টে অবশ্যই যেনো ভেরিয়েক্ট আনে। কারণ সবগুলো জেনারেল রাইটিং হলে পাঠক-পাঠিকাগণ পোস্ট পড়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন। আশা করছি ভবিষ্যতেও তিনি উনার এই সুন্দর লেখার ধারাটি অব্যাহত রাখবেন।
------- ধন্যবাদ -------
পরিশিষ্ট
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Comments