জন্মদিন যেভাবে গেল(১০% লাজুক খ্যাঁকের জন্য)
7 comments
যাই হোক গতকাল আমাদের বাংলাদেশের শোক দিবস ছিল, ইন্ডিয়াতে স্বাধীনতা দিবস ছিল সাথে ছিল আমার জন্মদিন।
সে গতকাল রাত সাড়ে এগারটার সময় তার মা'র মাধ্যমে কল দেই। কল দিয়ে আমাকে উইশ করে। আমি বললাম যে আরো আধা ঘন্টা আছে, তো আমার ছেলে বলল আমি তো ঘুমিয়ে যাব তাই তোমাকে আগে হ্যাপি বার্থডে বলে ফেলতেছি। এরপরে আরো অনেকেই মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে ফেসবুক মেসেঞ্জারে মেসেজের মাধ্যমে ফেসবুকে আমাকে নিয়ে পোস্ট করার মাধ্যমে উইশ করে।
গতকাল বিকালের দিকে সাগর পাড়ি দিকে গিয়েছিলাম। যেহেতু ছুটির দিন ছিল তো বাসায় একা একা সময় কাটতে ছিল না। সাগর পাড়ে হাঁটতে হাঁটতে এক সময় চায়ের দোকানে এসে দাঁড়ালাম। এক কাপ দুধ চা সে দোকান থেকে পান করলাম।
সাগর পাড়ে যে যেহেতু আসলাম ভাবলাম একটা সেলফি তুলি বউ বাচ্চার কাছে পাঠাবো। তাদের কাছে গল্প বলবো যে গত কালকে তাদের ছাড়া আমি একা একা সাগর পাড়ে ঘুরে এসেছি।
প্রায় সন্ধ্যা হয়ে হয়ে আসছিল। হালকা খিদাও লেগেছে। সাগর পাড়ে হাঁটতে হাঁটতে চোখে পরলো এক ঝাল মুড়ি ওয়ালা। থাকে বললাম আমাকে এক প্লেট ঝালমুড়ি দিতে। সে ঝাল মুড়ি খেতে খেতে একটা ছবি নিলাম একটা। ছবি তোলার সময় ঝালমুড়িওয়ালা বিষয়টা খেয়াল করল। সে প্রথম দিকে একটু ভয় পেয়েছিল। ভাবলো কি কারণে ছবি তুলতেছে। একটু পরে আমাকে জিজ্ঞাসা করল মামা কিছু হইছে। আমি বললাম না তেমন কিছু না এমনি ছবি তুলতেছে।
মূলত এভাবে আমার গতকালকের দিনটা পার হলো।
ধন্যবাদ সবাইকে ধৈর্য সহকারে লেখাটি পড়ার জন্য।
ডিভাইসঃ | রেডমি নোট ৯ |
---|---|
স্থানঃ | সাগর পাড়, কক্সবাজার |
ফটোগ্রাফারঃ | @joynalabedin |
Comments