ডাই প্রজেক্ট || বিজয় নিশান 🇧🇩||~~
9 comments
বন্ধুরা সকলকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।আশা করি সকলে ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ আমিও বেশ ভালোই আছি। আর আপনারা সবাই সব সময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।
DIY প্রোজেক্ট-ও অনুভূতি
বিজয় দিবসের অনুভূতি বাঙালির হৃদয়ে এক অনন্য চেতনা জাগ্রত করে। এটি আমাদের ত্যাগ, সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার এক মহাকাব্যিক জয়গাথা।
১৬ ডিসেম্বরের সূর্যোদয়ে ভেসে ওঠে এক নতুন বাংলার প্রতিচ্ছবি। মনে পড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সেই অদম্য সাহসিকতা, যারা নিজের জীবন তুচ্ছ করে দেশের জন্য লড়েছিলেন। তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল-সবুজের পতাকা, যা আমাদের গৌরবের প্রতীক। বিজয় দিবস আমাদের সেই আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও কৃতজ্ঞতার দিন।
বিজয়ের দিনে আনন্দ যেমন আছে, তেমনি এক গভীর বেদনার সুরও রয়েছে। লক্ষ শহীদের রক্তের দামে কেনা এই স্বাধীনতার মূল্য অনেক বেশি। তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গেলে মনে একধরনের ভারী অনুভূতি আসে। একদিকে গর্ব হয়, আবার অন্যদিকে তাঁদের হারানোর বেদনাও স্পর্শ করে।
এই দিন আমাদের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। স্বাধীনতার প্রকৃত অর্থ তখনই পূর্ণ হবে, যখন আমরা একটি সমৃদ্ধ, সুখী, এবং বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে পারব। বিজয়ের গল্প শুধু অতীতে সীমাবদ্ধ নয়; এটি বর্তমান এবং ভবিষ্যতের জন্য এক অনুপ্রেরণা।
বিজয় দিবসে আকাশে পতাকা উড়লে মনে হয়, যেন পুরো বাংলাদেশ একসঙ্গে নিঃশ্বাস নিচ্ছে, একত্রে উচ্চারণ করছে:
"আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।"
এটি গর্ব, আনন্দ, এবং দায়িত্বের অনুভূতি—একসঙ্গে জাগ্রত হয় আমাদের অন্তরে।
☆꧁ DIY প্রোজেক্ট-꧂
প্রয়োজনীয় উপকরন
- ক্লে
- কাগজ
প্রথমে সবুজ রঙের ক্লে দিয়ে একটি জাতীয় পতাকার সেভ করে নিলাম।
এবার লাল ক্লে দিয়ে পতাকার লাল বৃত্ত বানিয়ে লাগিয়ে দিলাম।
এবার একটি কাগজ কেটে ডিজাইন করে নিলাম।
এবার একটি কাঠিতে ক্লে দিয়ে বাস বানিয়ে পতাকা লাগিয়ে দিলাম।
এবার বিজয়ের লাল সবুজের পতাকা উড়িয়ে দিলাম।
- তৈরি হয়ে গেল খুবই চমৎকার 🇧🇩 বিজয়ের ক্লে পতাকা।
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
বিষয়: ডাই প্রজেক্ট
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
Comments