শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-88
1 comment
অফিসে এসেই মকবুলকে ডাকল ইউসুফ। প্রচণ্ড এক অস্থিরতার আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে ইউসুফ কাল সেই ছেলেটার সঙ্গে দেখা হওয়ার পর থেকে। তার কেবলই মনে হচ্ছে, সমস্ত ব্যাপারটা যত সহজে সে নিয়েছিল তত সহজে নেওয়ার ব্যাপার এটা নয়। মকবুলকে লাগালে থানায় হয়ত এজাহার নেবে না। কিন্তু কোর্টের দরজা তো তাদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। তার সামনে এখন একটা পথই খোলা আছে-যেমন করে হোক, থানা-পুলিশ, মামলা-মোকদ্দমার পথ রুদ্ধ করতে হবে। এর সবচেয়ে বিরক্তিকর ও পীড়াদায়ক অংশটি হচ্ছে মিতা, নার্গিস এবং জেসি। তার জীবনের ভিত্তি কেঁপে উঠবে, তার অস্তিত্ব এলোমেলো হয়ে যাবে। সবদিক বিবেচনা করে ইউসুফ স্পষ্ট চোখে দেখতে পাচ্ছে, যে লোকটা মারা গেছে, যার পরিবারের জীবিত সদস্যগণ এসব ঝামেলার কথা ভাবছে, তাদের মুখ যেমন করে হোক বন্ধ করতে হবে। তার জন্য যত টাকা লাগে সে ব্যয় করবে। মানসম্মান ভূলুণ্ঠিত হলে টাকা-পয়সা দিয়ে সে কি করবে? টাকায় যদি কাজ না হয়, তাহলে অন্যপথ অবলম্বন করতে হবে। অন্যপথ মানে। ইউসুফের বুকের ভিতরে আলোড়ন শুরু হল। মকবুল ইচ্ছা করলে সব পারে। কিন্তু সে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির পথ। মারাত্মক ঝুঁকির ব্যবস্থাপত্র।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
কপালে দু'হাতে চেপে সে টেবিলের ওপর ঝুঁকে পড়ল।
- জ্বি স্যার।
মকবুল এসে দাঁড়াল। মাথা থেকে হাত সরিয়ে সে সোজা হয়ে বসল।
বলল, সেই ক্যামেরাম্যানের সন্ধান পেয়েছো?
অনেক অনুসন্ধান করেছি স্যার। লোকটা বেমালুম হাওয়া হয়ে গেল।
ইউসুফ ধারাল কণ্ঠে আস্তে আস্তে বলল, দু'বছর ধরে আছ, তোমাকে যে কাজের জন্য রাখা, তার কোনটাই তোমাকে দিইনি। ধরতে গেলে এটাই তোমার
চাকরির প্রথম কাজ ছিল। মকবুল ঠাণ্ডা মাথার মানুষ। কোন রকম উত্তেজনা প্রকাশ করতে তাকে দেখা
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
যায় না।
সে বলল, আমি ঠিক বের করব তাকে। একটু সময় দিন।
- ঠিক আছে যাও।
তার চিন্তা-ভাবনার সব খবর মবুকলকে দেওয়ার দরকার নেই। একটু রয়ে- সয়ে কাজ করা ভাল। সে যে সংযত থাকতে পেরেছে, মনের ভিতর তুফান বইছে অথচ মকবুলের মত হুকুমবরদারের কাছে তা প্রকাশ করে নি, এটা তার খুব ভাল লাগল। এই প্রথম সে টাকার ক্ষমতায় আত্মবিস্মৃত হলো না।
এক কাপ চা খেলে হয়। সে বেল টিপল। চায়ের অর্ডার দিল।
অই ছেলেটার কথা তার মনে পড়ল।
This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.
Comments