'কোথায়?'
'তোমার সামসু নানার ওখানে।'
'কেন?'
'তাকে এখনো বিয়ের দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এখন তুমি যদি...।'
'ঠিক আছে আমি এখনি যাচ্ছি।'
ফাইজুর সাথে মামুন ও রওনা হয়। পথে অনেকের সাথে দেখা হয়। অনেকের সাথে সালাম বিনিময় কুশলাদি জেনে নেয়।
যখন বাড়িতে প্রবেশ করছিল। ঠিক তখন রাস্তায় বের হচ্ছিল সামসু নানা আগন্তুকদের দেখেই বলল, 'কিরে শালা তা এতদিন পরে কি মনে করে?'
'আপনার কাছেই আসা হয়েছে।'
মোবাইল |
Samsung Galaxy S24 Ultra |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'কেন?'
'বাবা বলল, আপনাকে বিয়ের দাওয়াত দেওয়া হয়নি।'
'তোমার বাবা দাওয়াত দেয়নি তাতে কি হয়েছে। তোমাদের বাড়িতে আরো একজন যে আছে সেতো দিয়েছে।'
'কে, মা?'
'হ্যাঁ, সেই তো এসে সেদিন দাওয়াত দিয়ে গেল। আর বলল আমি যেন আমার শালার বিয়েতে অবশ্যই থাকি। আচ্ছা তুই বিয়েকে ভয় পাচ্ছিস?'
'না।'
'তবে তোর মা যে বলল, তুই ইদানিং খুব চিন্তিত।'
'নানা, পিতা-মাতা কিন্তু আদরের চক্ষু দিয়ে দেখে। আর সেই চোখর দৃষ্টিতে আমার কিছুটা ধরা কি অমনি ডাক্তার ঔধের রূপে স্নেহ ভালবাসা।
মোবাইল |
Samsung Galaxy S24 Ultra |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
'আল্লাহর কাছে শোকরিয়া আদায় করে এমন পিতা মাতা কয়জনের
ভাগ্যে জুটে পিতা যেমন, মাতা ও তেমন।' চলচি
ফাইজু একটু অভিমানের সূরে বলল, 'আর সন্তানটা বুঝি বাজে?'
'দূর শালা আমি কি তাই বলছি, দেখ দেখি দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে কথা বলছি।
আস বাড়ির ভেতরে আস।'
'নানা আজ আর বসনো না। আর একদিন।' 'সে কিরে তোর বউয়ের সাথে দেখা করবি না?'
'নানা এই বউটা তোমাকেই নিলাম দিয়েছি। সেটা রিজেক্ট হয়ে গেছে। সেটা আর আমার প্রয়োজন নেই।'