চা বাঙালি জাতির একটি খুবই জনপ্রিয় পানীয়। সকালের বিছানা থেকে শুরু করে সন্ধ্যার নাস্তা, এমনকি অনেকের ঘুমাতে যাওয়ার আগেও চায়ের প্রয়োজন হয়। চা এর সাথে আমাদের যেন এক অন্যরকম আবেগ জড়িয়ে আছে। চা বিশেষ করে যুবক থেকে বয়ষ্কদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়তা দেখা যায়। তবে সব বয়সের মধ্যেই এটির জনপ্রিয়তা রয়েছে। এ তো গেল চায়ের সাধারণ বিষয়। এবার আসি টঙের চা। টং এর চা জিনিসটা বাংলার ঐতিহ্যের সাথে এমন ভাবে মিশে আছে যে, গ্রাম থেকে শহর সব জায়গাতেই এই টঙের ছার একটা অন্যরকম বিশেষত্ব রয়েছে।
কারণ টঙের চায়ের বিশেষত্ব শুধু যাতেই সীমাবদ্ধ নয়, রংয়ের চায়ের সাথে মিশে আছে আড্ডা, হাসি তামাশা, আনন্দ, দুঃখ এবং মনের ভেতরের নানান গল্প। টঙ বা ছোট দোকানের চা বিশেষ করে গ্রামের দিকে যেন একটা অসাধারণ জিনিস। এখানে চায়ের পাশাপাশি চলে আড্ডা এবং গল্প আলাপ। গরম জং ধরা কালি পড়া করতে চা তৈরি করে। মাটির চুলায় ডাবল হিট দিয়ে চা বানায়। র চা এবং দুধ চা। গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেলে আমি এই চা টা খাই। বিশেষ করে শীতের সময় ধোয়া ওঠা চা খেতে অসাধারণ এক অনুভুতি লাগে।
ডিভাইস | স্যামসাং এস ২১ |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @surzo |
লোকেশন | কোট চাঁদপুর, ঝিনাইদহ , বাংলাদেশ |
ভোরে ফজরের নামাজের পর অথবা ভর সন্ধ্যায় ছোট্ট কাঁপে ধোঁয়া ওঠা এক কাপ চা নিমিষেই চাঙ্গা করে দেয়। ছবিটি গত বছর শীতের সময় গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে চা খাওয়ার সময় ওঠানো। ঢাকাতে থাকায় এই জিনিসটির সত্যিই অনেক মিস করি। কারণ ঢাকাতে মাটির চুলায় বানানো কেটলিতে এই চা পাওয়া দুষ্কর।