কুড়ি মে ২০২৪, ঢাকা সাভার ২০ মাইল পানধোয়া বাজার নোয়া খালাম্মার বাসাথেকে ঢাকা পান্থপথের উদ্দেশ্যে বের হব। বিষয় আমার অপারেশনের বিষয়টা এবং আমার সেটআপ পড়ানোর বিষয়টা ঠিকঠাক করতে হবে। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিলাম। এরপর সুযোগ বুঝে কিছুটা কাজে এগিয়ে নিলাম পোস্ট কমেন্টের। ইতোমধ্যে রান্নাবাড়া সম্পন্ন করে খাবার রেডি করে আমি যে রুমে অবস্থান করেছিলাম সেখানে এনে দিল, আমার কলিজার টুকরা ছোট্ট বোন বা খালাতো মেজ ভাইয়ের বউ
@sumiya23, আমি এদিকে দ্রুত খাওয়া-দাওয়া শেষ করলাম। ওদিকে সুমাইয়া শিমু আমার আম্মাকেও খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ক যত্ন নিয়ে দ্রুত রেডি করে দিলেন। তার সুন্দর ব্যবহার কষ্টের মাঝখানেও যেন সাহস যুগিয়ে ছিল এবং মন সন্তুষ্ট রেখেছিল আমাদের। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে টাকা এবং মায়ের বিভিন্ন ডাক্তারের দেখানো প্রেসক্রিপশন গুলো রেডি করে নিলাম। ক্যাশ হিসেবে আমার কাছে ৫০ হাজার এর কিছু বেশি ছিল। আর এদিকে মোবাইল একাউন্টে 20 হাজার রেখেছিলাম। তাই ৫০০০০ এর মধ্যে থেকে দশ হাজার টাকা সাথে নিলাম। বাকি ৪০ হাজার টাকা খালাম্মার বাক্সের মধ্যে রেখে দিলাম। এরপর রেডি হয়ে দ্রুত বের হয়ে পড়লাম যেহেতু সেখান থেকে ঢাকার পান্থপথ যেতে ট্রাফিক জ্যামের জন্য ২ ঘন্টা লেগে যাবে। তবে এদিকে হসপিটালে আমরা মোবাইলে কথা বলেছিলাম বলেছিল ডাক্তার আসবে তিনটার পর। তার আগে যে সমস্ত চেকাপের কাজগুলো রয়েছে সেরে নিতে হবে তাই একটা সময় যেন আমরা পৌঁছে যায়। আরো বলে দিয়েছেন আমার আম্মা যেন কোন কিছু না খেয়ে যান। আমার আসে এভাবেই রেডি হয়ে পথে বের হয়ে পড়লাম।