আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের অনেক অনেক দোয়া এবং সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে আমিও অনেক অনেক সুস্থ এবং সুন্দর আছি।
সকলেই সব সময় সুস্থ এবং সুন্দর থাকুন সেই কামনা করি সবসময়।
আপনাদের সামনে আবারো হাজির হয়েছি আমাদের ব্যাচেলারদের জীবন নিয়ে বলার জন্য আজকের দ্বিতীয় পর্বে। আসলে যদিও আমি গত পর্বে ব্যাচেলার সম্পর্কে কিছু তথ্য দিয়েছি তাদের জীবনযাত্রা সম্পর্কে।
তবে আমি আজ মূলত আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি ব্যাচেলরদের খাদ্য প্রণালী এবং তাদের জীবনযাত্রার মান সম্পর্কে বলার জন্য। কেননা কেননা ব্যাচেলররা প্রতিনিয়ত তাদের খাবার সম্পর্কে উদাসীনতা দেখায় এবং এ সমস্যা সম্পর্কে সমাধানের কিছু প্রক্রিয়া আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই।
প্রকৃতপক্ষে ব্যাচেলারদের জীবন প্রণালী বলতে একটা সত্যিই কষ্টের জীবন যাপন করবে সকল ব্যাচেলর। কেননা তাদের ঘর সাজানোর মত যথেষ্ট পরিমাণে সামর্থ্য থাকে না।
একজন ব্যাচেলার যদি কর্মজীবী কিংবা চাকুরীজীবি হয় তাহলে তো আরো বেশি সমস্যা হয়ে থাকে তাদের ক্ষেত্রে। কেননা তারা সারাদিন অফিস করার পরে যখন বাসায় আসে এবং বাসায় এসে ঘর গোছানোর কোন মানসিকতা একজন ব্যক্তি থাকে না।
সুতরাং একজন ব্যাচেলার কে এলোমেলো ঘরের অর্থাৎ অগোছালো ঘরে বসবাস করতে হয় অন্তত দুই থেকে তিন দিন।।
কেননা একদিন একদিকে সারাদিনের পেরেশানি অপরদিকে বাসায় এসে রান্না করা অর্থাৎ খাবারের জোগার করা। এটা সত্যিই একজন বেচেলারের জন্য খুবই কষ্টসাধ্য একটি বিষয়।
উপরোক্ত বিষয়গুলো যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে দেখব ব্যাচেলারদের জীবন প্রণালী এবং খাদ্যভ্যাস খুবই এলোমেলো।
যার মাধ্যমে তার জীবন যাত্রার মান এর উন্নয়নের ব্যাঘাত ঘটে।
এটা একজন বেচেলারের জন্য সত্যিই দুঃখজনক একটি বিষয়।তাছাড়া যখন একজন বেচেলারের খাবারের ঘাটতি দেখা দেয় তখন তার খাবার এর ফলে শাস্তিদাতা অর্থাৎ এলোমেলো খাবার গ্রহণের ফলে তার শরীরে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার সেই ব্যাচেলার যদি বাইরে থেকে খাবার খায় তা যথাযথভাবে পরিষদ অর্থাৎ মানসম্মত খাবার হয়ে ওঠে না।
এক্ষেত্রে আমাদের পার্থিবজীবনে ব্যাচেলরদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন লেগে থাকে আর এটাই স্বাভাবিক।।
উপরে যে সূত্রগুলো দেখা যাচ্ছে এগুলো সম্পূর্ণ আমার নিজের উঠানো ছবি। আমি এবং আমার বন্ধু যখন অফিসের কাজ শেষ করে বাসায় আসি তখন দেখি আমাদের সম্পূর্ণ ঘর এলোমেলো।
এবং সারা দিন অফিস করার পরে আমরা যখন বাসায় আসি তখন আর আমাদের বাসার কোন কাজ করতে মনে চায় না অর্থাৎ আমাদের শরীর অত্যন্ত ক্লান্ত এবং দুর্বল হয়ে পড়ে।
তাছাড়াও রাতের খাবারের জন্য আমাদের ঘরে কোন ব্যবস্থা ছিলনা। রাতে মাত্র আমরা শুকনো বিস্কুট এবং মাত্র একটি কলা দিয়ে রাতের খাবার শেষ করি আর এভাবেই আমাদের রাতের খাবার শেষ করতে হয়।
আর নিজের ক্রিয়েটিভিটি অর্থাৎ চিন্তা ধারা থেকে আমি চিন্তা করি যে এটা হল প্রকৃত ব্যাচেলারদের জীবণ যা খুবই কষ্টসাধ্য এবং বেদনার হয়ে থাকে।
From screenshot
@photoman #beautyofcreativity @blacks @shy-fox @amarbanglablog @abduhawab