আজকে সকালে ঘুম থেকে উঠেই আচমকা তো অফিস জয়েন করেছি এবং অফিস জয়েন করার সাথে সাথে সব থেকে বেশি অবাক হলাম যেটা দেখি সেটা হলো হলুদ রঙের তরমুজ। এর আগে অবশ্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে হলুদ তরমুজ দেখেছি কিন্তু চোখের সামনে এইভাবে হলুদ তরমুজ দেখা এবং সেটা খাওয়ার জন্য অনুভূতি সেটা সত্যিই অসাধারণ ছিল। আমরা নরমালি লাল রঙের তরমুজ খাই, যেটা মিষ্টি তো বটে তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পানসে হয়ে যায়। কিন্তু এই হলুদ তরমুজগুলো খেতে কেমন জানি একটু অন্যরকম টেস্ট নরমাল তরমুজের থেকে। তাছাড়া মিষ্টি ও অনেক বেশি এই তরমুজগুলো। তবে আসল বিষয় হল এই তরমুজগুলো আকৃতিতে লাল তরমুজের মত এত বড় হয় না। এগুলো আকৃতিতে একটু ছোট হয়।
যাইহোক অফিসে প্রথমে তরমুজগুলো কাটতে দেখে অনেক বেশি অবাক হচ্ছিলাম। এজন্য আমি নিজেও এগিয়ে গিয়েছিলাম একটু সাহায্য করার জন্য। তারপর সবাই মিলে তরমুজ কেটে কুটে তার বীজ গুলো ছাড়িয়ে বিভিন্ন প্লেটে রেডি করতে লাগলাম সবার জন্য। যেহেতু এটা ছিল আমার কাজের প্রথম দিন এজন্য অনেক বেশি এনজয় করছিলাম ব্যাপারটাকে। তবে সর্বপ্রথম এই তরমুজ মুখে দেয়ার পর আমার কাছে যে অনুভূতি হয়েছিল সেটা হল যে এরকম মিষ্টি তরমুজ এর আগে আমি কখনো খাইনি, এটাই প্রথম বার ছিল। আমাদের কলকাতার দিকে সাধারণত এই হলুদ তরমুজ খুব বেশি একটা পাওয়া যায় না। যেহেতু প্রথমবার দেখেছি এবং খেয়েছি এজন্য অভিজ্ঞতাটা একটু অন্যরকম।
স্থান: বাকুড়া, পশ্চিমবাংলা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.