New to Nutbox?

Better Life With Steem || The Diary game || 27 November

11 comments

rubina203
70
8 months agoSteemit3 min read
Picsart_23-11-28_16-55-00-851.jpg

প্রতিদিনের মতোই সকালে ঘুম থেকে ওঠা তারপর নিজের কাজ শুরু করা। যদিও বর্তমানে বাবার বাড়িতে তেমন কোন কাজের প্রেসার নেই। তারপরেও কিছু কাজ রয়ে যায় যেগুলো করতে হয়। কাজগুলো সম্পন্ন করে একটু রোদে গিয়ে দাঁড়ালাম। প্রচন্ড ঠান্ডা বর্তমান সময়ে, যারা গ্রাম অঞ্চলে বসবাস করে। তারা ঠান্ডা উপলব্ধি অনেক আগে থেকেই উপভোগ করছেন। আমিও তার ব্যতিক্রম নয়।

রোদ উজ্জ্বল সকালবেলাটা বেশ ভালই লাগছিল। কিছুক্ষণ রোদে দাঁড়িয়ে রোদের তাপমাত্রা উপভোগ করলাম। তারপর একটু গরম লেগে ওঠার কারণে, ওখান থেকে বিদায় নিলাম। তার সাথে দুইটা ফুল গাছ থেকে দুইটা ফটোগ্রাফি তুলে নিলাম।

IMG_20231127_164506_355.jpg
IMG_20231127_164505_862.jpg

ঘরে ফিরে দেখে মা চিপস ভেজে রেখেছে তার সাথে গরম গরম চা। প্রথমত চিপস খেয়ে নিলাম, তারপর চা খেলাম। আবার নিজের কিছু ঔষধ ছিল সেগুলো সেবন করলাম। ওষুধ সেবন করা হয়ে গেলে, ছোট ছেলেকে নাস্তা খাইয়ে তাকে ঔষধ দিয়ে দিলাম।

IMG_20231127_164506_563.jpg

ও নিজের খেলনা নিয়ে খেলতে বসেছে। আমি কমিউনিটিতে ঢুকলাম এবং কিছু পোস্ট পরিদর্শন করে সেখানে কমেন্ট করলাম। কমেন্ট করার পর মায়ের সাথে রান্নার কাজে একটু হাত লাগিয়েছিলাম। রান্না করতে করতে প্রায় আমাদের বারোটা বেজে গেল।

এরপর ছেলেদেরকে গোসল করিয়ে নিলাম। এবং দুপুরের খাবার খাইয়ে দিলাম, তাদেরকে ঘুম পাড়ানো ট্রাই করলাম কিন্তু ঘুমাচ্ছে না। আমি পরে গোসল করে নামাজ আদায় করে দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম।

IMG_20231127_164506_260.jpg

খাবার খাওয়ার পর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করলাম। কিন্তু ব্যর্থ হলাম। কেননা প্রচন্ড মশা ঘুমানোর যতই চেষ্টা করছি ঘুমাতে পারছি না। শীতের কারণে মশার উপদ্রব অনেক বেশি। যেটা হয়তোবা বলে আপনাদেরকে বোঝাতে পারবো না।

অন্যদিকে ছেলেরা মোবাইলে কার্টুন দেখছে, একদিকে মশা। এসব কারণে আর দুপুরের ঘুম হলো না। তারপর মা বলল একটু নুডুলস রান্না করার জন্য। আমি সবকিছু রেডি করে নিয়ে নুডুলস রান্না করে ফেললাম। একটু পরেই আসরের আযান দিয়ে দিল। ছেলেদেরকে নুডুলস খেতে দিলাম। আমি নামাজ আদায় করে, আমি এবং মা মিলে নুডুলস খেয়ে নিলাম।

IMG_20231127_164506_298.jpg
IMG_20231127_164506_488.jpg

নুডুলস খাওয়ার পর মায়ের একটু কাজ ছিল। আমি মায়ের সাথে সে কাজে সাহায্য করেছি। কারণ মা একা একা সে কাজ সম্পূর্ণ করতে পারছিল না। কাজ শেষ করতে করতে প্রায় মাগরিবের আজান দিয়ে দিল। মাগরিবের নামাজ পড়ে আমি কিছু পোস্টে কমেন্ট করলাম। কমেন্ট করার পর ডিসকর্ড এর মধ্যে ঢুকে কিছুক্ষণ কথা বললাম। কথা বলার পরে আমি এশার নামাজ আদায় করে নিলাম।

IMG_20231127_164512_256.jpg
মায়ের হাতের তৈরি বাঁশের ঝানঝির

এরপর রাতের খাবার খেয়ে নিলাম, ছেলেদেরকে রাতের খাবার খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিলাম। ওরা ঘুমানোর পর আমি আমার ভেরিফিকেশন শুরু করলাম। ভেরিফিকেশন করতে করতে আমার প্রায় রাত বারোটার কাছাকাছি বেজে গেল। এরপর কিছুক্ষন মোবাইলে কথা বলে তারপর ঘুমিয়ে পড়েছি। এভাবেই আমার জীবন থেকে একটা দিন পার হয়ে গেল।

প্রতিনিয়তই আমরা নতুন কিছু শিখতে পারছি। কালকে মায়ের সাথে যখন মায়ের কাজে সাহায্য করছিলাম। তখন নতুন একটা জিনিস শিখতে পারলাম। যেটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। সবার সুস্থতা কামনা করে, আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।

meraindia

কমিউনিটির জন্য ১০% বেনিফিশিয়ারি


png_20230827_214431_0000.png


The official accounts of the Incredible India community

Discord | Twitter | Telegram | Instagram


Htq.gif


20230831_233618_0000.png

Comments

Sort byBest