ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস - উইক ৪০ (০৮-০২-২৪ থেকে ১৪-০২-২৪)
12 comments
বিগত ১১ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস চালু হয়ে আজ উইক ৪০ এ পদার্পণ করেছে । এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস : প্রত্যেক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে বুধবার অব্দি আমার বাংলা ব্লগের সকল এক্টিভ ব্লগারদের মধ্য থেকে এক জন আমার পছন্দের ব্লগার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়ে থাকে । ইনিই হন সেই সপ্তাহের "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" । এই নির্বাচনটি একদমই আমার নিজের খুশি মতো করা হয় । যাঁর লেখা আমার ভালো লাগে আমি তাঁকেই নির্বাচিত করি । প্রত্যেকের সামগ্রিক পোস্ট বিশ্লেষণ করে পোস্টের কোয়ালিটি, পোস্ট ভ্যারিয়েশন, বানান এবং মার্কডাউন এর ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এই বিচারপর্ব সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস - @aongkon
পুরস্কার : $২৫ এর দুটি আপভোট
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস পুরস্কার
SERIAL | AUTHOR | UPVOTE | POST LINK |
---|---|---|---|
01 | @aongkon | $25 UPVOTE | "হাঁসের মাংস দিয়ে পিকনিক" |
02 | @aongkon | $25 UPVOTE | স্ট্রিট ফুড রিভিউ-কাশ্মীরি টেস্ট বাটি চাট ও দই বড়া |
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
পুরো নাম- অংকন বিশ্বাস। ইউজার আইডি - @aongkon। শিক্ষাগত যোগ্যতা - বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছেন। উনি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করেন।স্টিমিট এ জয়েন করেছেন ২০২২ সালের আগস্ট মাস এ।বর্তমান এ স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ১ বছর ৬ মাস চলমান।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
তাঁর ব্লগ সম্পর্কে আমার অনুভূতি :
"কৃতঘ্ন ব্যক্তি"...... by @aongkon • 10/02/2024
আমি যাদের সবচেয়ে বেশি অপছন্দ করি। তার তালিকায় প্রথমেই আছে কৃতঘ্ন ব্যক্তিগণ। কারন আমার কাছে মনে হয় যে তাদের মতো খারাপ মানুষ দুনিয়াতে আর এটিও নেই। কারণ উপকারের উপকার স্বীকার অনেকেই হয়তো করে না কিংবা হয়তো অনেকেই মানুষের উপকার করে না। কিন্তু যেই মানুষটা কারো উপকার করলো। ঠিক তারই অপকার করাটা আমার কাছে মনে হয় অমানুষের মতো কাজ। আর এই অমানুষের মতো কাজটা আমার সাথেও অনেকবারই ঘটেছে। অর্থাৎ আমিও এমন অনেক মানুষকেই সাহায্য করেছি। যারা দিনশেষে আমারই ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে। যদিও কেউ ক্ষতি করতে পারেনি। কিন্তু বিশ্বাস ভাঙ্গা টা আমার কাছে অনেক বড় ক্ষতির মধ্যেই পরে।লেখাটার ওই দোকানদারের জন্য ভেবে খারাপ লাগছে। কারণ তাদের দৈনিক আয় খুবই কম হয়। তার মাঝে আবার এতো বড় লস।
ছবিটি @aongkon এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
আমার জীবনের গল্প: "অপারেশন থিয়েটারের নরক যন্ত্রণা".... by @aongkon • 12/02/2024
অপারেশন করা সত্যিই খুব ভয়ের ব্যাপার। মানুষের শরীর কাঁটা ছেঁড়া করাটা দেখতেও খারাপ লাগে। অপারেশন থিয়েটারে পাশাপাশি অনেক রোগীদের একসাথে অপারেশন করা হয়,ব্যাপারটা স্বাভাবিক। কিন্তু একটা রোগীর অপারেশন অন্য রোগীর দেখাটা একেবারেই স্বাভাবিক মনে হয়নি।অন্তত একটা পর্দা দিয়ে দিতে পারতো। যাতে একজন অন্যজনের অবস্থাটা না দেখে। কারণ একজন রোগী অপারেশনের আগেই যদি সামনে অপারেশন করার কষ্টটা দেখতে পায়। তাহলে তার জন্য নিজের অপারেশন টা করাই অনেক মুশকিল হয়ে যায়। উনার লেখায় উনার কষ্টগুলো যেনো আমি অনুভব করতে পারলাম এমনটা মনে হলো।কারণ উনার লেখাগুলো পড়ে বুঝতে পেরেছি যে, কতোটা নরক যন্ত্রণা সহ্য করেছে উনি। তাও ভালো যে অপারেশনটা ঠিকঠাকভাবে সাকসেসফুল হয়েছে।
ছবিটি @aongkon এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
"ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘোরাফেরা"...... by @aongkon • 17/02/2024
ঢাকার বইমেলা আমারও দেখার খুব ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু বইমেলার সময় না যাওয়াতে আর দেখা হয়নি। আমাদের কলকাতার বইমেলা সবচেয়ে সুন্দর হয়। তাই বইমেলা আমার কাছে বরাবর স্পেশাল একটি ব্যাপার।তবে বইমেলায় যাওয়ার পথে ভুল করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলে যাওয়ার ব্যাপারটা কিন্তু খারাপ হয়নি।কারণ ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হলো জায়গাটা বেশ বড় এবং সন্ধ্যার সময় কিংবা একটু বিকেল সময় এ ওই জায়গাটিতে ঘুরতে ভালোই লাগবে । আর প্রশস্ত জায়গা হওয়াতে ঘুরেও আরাম পাওয়া যায়।
ছবিটি @aongkon এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
"হাঁসের মাংস দিয়ে পিকনিক"...... by @aongkon • 19/02/2024
শীতের সময় হাঁস না খেলে যেনো শীতটাই অসম্পূর্ণ থেকে যায়। আর চীনা হাঁসের মাংস খেতে মজাদার। উনার একটা কথার সাথে আমিও একেবারে একমত। গ্রামের পিকনিক গুলো অনেক বেশি আনন্দের হয়। আমার নিজেরও গ্রামের পিকনিকের কথা মনে পরে গেলো।যদিও তা খুব ছোটবেলার কথা। তবে রান্নাটা দেখে কিন্তু আমার নিজেরই খেতে ইচ্ছে করছে। কারণ রান্নার কালার টা দারুন হয়েছে। আর সবাই মিলে একসাথে বসে শীতের রাতে আড্ডা দিতে দিতে পিকনিক করার মজাটাই তো আলাদা।
ছবিটি @aongkon এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
স্ট্রিট ফুড রিভিউ|কাশ্মীরি টেস্ট বাটি চাট ও দই বড়া...... by @aongkon • 20/02/2024
স্ট্রিট ফুড যদিও আমার খুব একটা খাওয়া হয় না। কিন্তু এখানকার বিভিন্ন রেস্তোরাঁতেই দই বড়া পাওয়া যায়। আর এই দই বড়া খেতেও বেশ মজা লাগে। কিন্তু বাটি চাটটা খুব একটা খাইনি। কারণ একটু ফুচকা ধরনের খাবার গুলো আমার আবার একেবারেই পছন্দ না।যেহেতু বসার জায়গার।সংখ্যার চেয়ে মানুষের সংখ্যা একটু বেশি রয়েছে। সেক্ষেত্রে আমার মনে হয় সেই দোকানের খাবার গুলো আসলেই মজার। আর খাবারটা দেখেও বেশ লোভনীয়ই লাগছিলো। যদিও স্ট্রিটফুড ফুডের ব্যবসায়ীরা পরিচ্ছন্নতা নিয়ে কতোটা সচেতন তা নিয়ে আমার একটু সন্দেহই হয়, তাই এসব খাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সচেতন থাকা উচিত।
ছবিটি @aongkon এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
সবকিছু মিলিয়ে উনাকে ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগের সাথে এতো সুন্দর সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য। উনার পোষ্টের কোয়ালিটি,মার্কডাউন, বানান সবকিছুই মোটামুটি ভালো ছিলো।
------- ধন্যবাদ -------
পরিশিষ্ট
আজকের টার্গেট : ৫৫৫ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 555 trx)
তারিখ : ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
টাস্ক ৫০৫ : ৫৫৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫৫৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : 4963527887c437874138943e4ffe6f900f7d9789fb977dbc7ebf82ac588d2e63
টাস্ক ৫০৫ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Comments