বিগত ১১ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস চালু হয়ে আজ উইক ৮২ এ পদার্পণ করেছে । এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস : প্রত্যেক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে বুধবার অব্দি আমার বাংলা ব্লগের সকল এক্টিভ ব্লগারদের মধ্য থেকে এক জন আমার পছন্দের ব্লগার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়ে থাকে । ইনিই হন সেই সপ্তাহের "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" । এই নির্বাচনটি একদমই আমার নিজের খুশি মতো করা হয় । যাঁর লেখা আমার ভালো লাগে আমি তাঁকেই নির্বাচিত করি । প্রত্যেকের সামগ্রিক পোস্ট বিশ্লেষণ করে পোস্টের কোয়ালিটি, পোস্ট ভ্যারিয়েশন, বানান এবং মার্কডাউন এর ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এই বিচারপর্ব সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
SERIAL | AUTHOR | UPVOTE | POST LINK |
---|---|---|---|
01 | @saymaakter | $25 UPVOTE | জেনারেল রাইটিং পোস্ট -শহীদ ভাইদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা |
02 | @saymaakter | $25 UPVOTE | "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৬৬ শেয়ার করো তোমার সেরা শীতকালীন সেরা ফটোগ্রাফি |
অথরের নাম - সায়মা আক্তার।স্টিমিট আইডি - @saymaakter। তিনি একজন ব্লগার, উদ্যোক্তা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন সৃষ্টি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।উনি উদ্যোক্তা জীবনে সব সময় গ্রামের অবহেলিত মহিলাদের নিয়ে কাজ করেন।আর এই অবহেলিত মহিলাদের কাজ নিয়ে দেশের স্বনামধন্য কিছু প্রতিষ্ঠানে প্রোভাইড করেন এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বর্তমানে বিদেশেও রপ্তানি করছেন।আর এসব উনার অবহেলিত মহিলাদের উৎসাহ এবং উদ্দীপনাতেই সম্ভব হয়েছে। ২০২১ সালের আগস্ট মাসে স্টিমিটে যুক্ত হয়েছেন।বর্তমানে স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ৩ বছর ৪ মাস চলমান।
আমাদের নিত্যব্যবহার্য অনেক অনেক কিছু আমরা প্রতিদিন ই ফেলে দেই ব্যবহার করার পরে।কারণ অনেক কিছুই ব্যবহার করার পরে যখন আমরা ফেলে দেই সেটা হয়ে যায় ফেলনা।আর এই ফেলনার জন্যে আমাদের পরিবেশ অসম্ভব ভাবে দুর্যোগের মুখে পরছে।কিন্তু সে সব কিছুর কিছুটা হলেও কিংবা বেশিরভাগটা যদি আবার রিসাইকেল করা সম্ভব হয় তবে তার ক্ষতিটা অনেকটাই কমে যাবে।কারণ রিসাইকেল অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার।আর তার প্রেক্ষিতে এই সুন্দর শোপিসটি অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।বিশেষ করে ক্লে এর ব্যবহার এর কারণে শোপিসটি দেখতে বেশ সুন্দর লাগছে।
ছবিটি @saymaakter এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
কবিতা আমি ভীষণ ভালোবাসি।তাই কবিতা চোখের সামনে আসলেই পড়ার চেষ্টা করি।কারণ কবিতা পড়লে মন বেশ ভালো হয়ে যায়।আর উনার কবিতা পড়ছি সেই শুরু থেকে।কারণ প্রায় প্রতিটি হ্যাংগআউটেই উনার কবিতা শুনার সুযোগ হয়।আর স্বরচিত কবিতাকে আমি বরাবর ই প্রাধান্য নেই।কারণ কবিতা লেখা মোটেও সহজ কাজ নয়।কবিতা লিখতে হয় পড়তে হয়,শুনতে হয়,জানতে হয়,বিশ্লেষণ করতে হয় অনেককিছু।এরপরেই একটি সুন্দর কবিতা সকলকে উপহার দেওয়া যায়।উনার কবিতার ছন্দ গুলোও দারুণ।সত্যিই আমাদের হাজার স্বপ্নের মাঝে অনেকটা কষ্ট লুকোনো থাকে।সবমিলিয়ে দারুণ লিখেছেন উনি।
ছবিটি @saymaakter এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
জলপাইয়ের আচার আমার খুব প্রিয়।আসলে শুনেছি ছেলেরা নাকি টক কম খেতে চায় কিংবা পছন্দ কম করে।কিন্তু আমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ হলো তেঁতুল।আর যেকোনো রকমের আচার বা টক খেতেই আমি পছন্দ করি।তবে তা অবশ্যই এমন ঘরের বানানো আচার গুলো খেতে বেশি ভালোবাসি।উনার বানানো এই আচার দেখেই এখন খেতে ইচ্ছে করছে।ঘরে বানানো আচারগুলোর স্বাদ ই হয় খুব আলাদা।খেতেও দারুণ আর স্বাস্থ্যসম্মত ও বটে।উনার বানানো এই আচার দেখে যে কারোর ই খেতে ইচ্ছে করবে।দেখতে ভালো হয়েছে আচারটি।আশা করি খেতেও বেশ ভালো হয়েছে।
ছবিটি @saymaakter এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ফটোগ্রাফী খুব যে সোজা কাজ তা নয় আবার খুব সোজা।অর্থাৎ বলতে গেলে চাইলেই ছবি তুলে ফেলা যায় টুক টুক করে।কিন্তু একটা ভালো ছবি বা বিশেষ ছবি তোলার জন্যে বিশাল কাঠখড় পোড়াতে হয়।অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর,অনেক প্র্যাক্টিস, অনেক ক্যাপচার করার পরেই একটা ভালো ছবি ক্যাপচার করা সম্ভব।আর প্রকৃতির ছবি আমার কাছে আবার একটু বেশিই প্রিয়।কারণ প্রকৃতি নিজেই নিজের গুণে গুণাণ্বিত।সবগুলো ছবিই বেশ সুন্দর হয়েছে।তবে পানির নারিকেল গাছের প্রতিচ্ছবির ছবিটি আমাকে মুগ্ধ করেছে।ছবিটি অসম্ভব ভালো হয়েছে।এই ছবিটি দেখেই যেনো চোখের মধ্যে আলাদা রকমের এক শান্তি নেমে এসেছি।ছবিটি শান্তির পরিচয় বহন করছে।
ছবিটি @saymaakter এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
এই এক খাবার আমার একেবারেই পছন্দ নয়।তাও যখন উনার আইডিতে পোস্টটি দেখলাম তখন মনে হলো যে এই খাবার নিয়ে একটু লেখালেখি করা যাক।তবে বিশেষ ভালো ভালো কথা যে লিখবো না তা তো টের পেয়েছেন ই। কারণ ওই যে বললাম এই খাবার আমার মোটেও হজম হয় না।কি করে যে মেয়েরা এই খাবারের জন্য পাগল হয়ে যায় তা মাথায় আসে না।এই খাবারকে দেখেছি মেয়েরা হাজার মজা/দামী খাবারের চেয়েও বেশি ভালোবাসে।কিন্তু আমিই বোধহয় একমাত্র যে এই খাবারের মধ্যে মজার ছিঁটেফোঁটা ও খুঁজে পাইনা। যাই হোক,আর বললে মেয়েরা বোধহয় রেগে যাবে।উনার ভালো লেগেছে এটাই আসল কথা।
ছবিটি @saymaakter এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ধন্যবাদ জানাই আমাদের কমিউনিটিকে এতো সুন্দর সুন্দর কোয়ালিটিফুল পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য। কারণ প্রতিটি পোস্টের বানান,মার্কডাউন,ছবি সবকিছুই বেশ সুন্দর ছিলো।আশা করছি ভবিষ্যৎ এও এমন আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট দেখতে পাবো।
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR