বিগত ১১ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস চালু হয়ে আজ উইক ৭৬ এ পদার্পণ করেছে । এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস : প্রত্যেক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে বুধবার অব্দি আমার বাংলা ব্লগের সকল এক্টিভ ব্লগারদের মধ্য থেকে এক জন আমার পছন্দের ব্লগার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়ে থাকে । ইনিই হন সেই সপ্তাহের "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" । এই নির্বাচনটি একদমই আমার নিজের খুশি মতো করা হয় । যাঁর লেখা আমার ভালো লাগে আমি তাঁকেই নির্বাচিত করি । প্রত্যেকের সামগ্রিক পোস্ট বিশ্লেষণ করে পোস্টের কোয়ালিটি, পোস্ট ভ্যারিয়েশন, বানান এবং মার্কডাউন এর ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এই বিচারপর্ব সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
SERIAL | AUTHOR | UPVOTE | POST LINK |
---|---|---|---|
01 | @riyadx2 | $25 UPVOTE | ভ্রমণ পোস্ট: হঠাৎ করে একদিন বন্ধুরা সহ নাগেরহাট ব্রিজে ঘুরতে যাওয়া |
02 | @riyadx2 | $25 UPVOTE | স্মৃতিচারণ: শৈশবের শীতকালের ক্রিকেট খেলার স্মৃতিচারণ |
অথরের নাম - রিয়াদ।স্টিমিট আইডি - riyadx2। শিক্ষাগত যোগ্যতা - দিনাজপুর সরকারি কলেজে অনার্স প্রথম বর্ষে রয়েছেন। তিনি পড়ালেখা করার পাশাপাশি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করছেন। বাসস্থান - বাংলাদেশের রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়াগাছ ইউনিয়নের তিন নং ওয়ার্ড।তিনি ফটোগ্রাফী ও ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্টিমিট প্লাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়েছেন।বর্তমানে স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ২ বছর ২ মাস।
উনার এই লাইনটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। অর্থাৎ হোল্ড ইজ গোল্ড। এটা কিন্তু একটা রূপক অর্থে ব্যবহৃত হলেও কথাটি খুব একটা মিথ্যা নয়। অর্থাৎ আমরা আসলে ক্রিপ্টো জগত নিয়ে যারা কাজ করি কিংবা ক্রিপ্টো জগতে যারা কাজ করি। ওদের কিন্তু কখনো উইক হ্যান্ড হলে হয় না। অর্থাৎ আমাদের ধৈর্য ধারণ করা শিখতে হবে। আর যারা ধৈর্য ধারণ করতে পারে না। ওরাই কিন্তু হঠাৎ করে অনেক বড় লস এর সম্মুখীন হয়। আর একটি বিশেষ ব্যাপার এটা আসলে আমাদের জন্য অনেক বড় একটি সুবর্ণ সুযোগ। অর্থাৎ আমরা জানি যে, এই কয়েন কখনো স্ক্যাম করবে না। তাই এই ধরনের রিয়েল কয়েন হোল্ড করাই শ্রেয়।
ছবিটি @riyadx2 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
মানুষ এর জীবনে অনেক সময় অনেক রকম এর বিপর্যয় আছে। কিন্তু সব সময় যে সেই বিপর্যয় এর সম্মুখীন হয়ে ভেঙ্গে পরতে হবে এমন কোনো কথা নেই। অর্থাৎ অনেক সময় অনেক কিছুই হতে পারে। তাই উনার বন্ধু যে গ্যাপ পরা সত্বেও পড়াশোনা আবার শুরু করেছেন। এটাই আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার মনে হয়েছে। কারণ মাঝেমধ্যে অনেক মানুষ এর গ্যাপ হয়ে গেলে তারা কখনোই আর সেইম ট্রেকে ফিরে আসতে পারে না। আর সেই জায়গা থেকে উনি দেখলাম যে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন যেটা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বোধহয় এ প্লাস ধরা হয়। উনি বেশ ভালো রেজাল্ট করেছেন বলা চলে। উনার ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য শুভকামনা রইলো। আশা করছি উনি ভবিষ্যতে আরো ভালো করবেন।
ছবিটি @riyadx2 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
উনার টাইটেল এ গরুর গাড়ি শব্দটি দেখেই যেনো একেবারে নস্টালজিক হয়ে পরলাম কারণ সত্যি কথা বলতে এই গাড়ি আজকালকার সময়ে দেখা যায় না বললেই চলে। আমি নিজেও কখন দেখেছি সেটা ভুলে গিয়েছি। এটা সত্যি কথা যে, যারা কৃষি পরিবারের সন্তান তারা কিন্তু এই গরুর গাড়ি কিংবা গরু এসব এর সাথে অনেক বেশি ভালোভাবে জড়িত থাকে। কিন্তু বর্তমান এর কৃষি পরিবারে আসলে সেভাবে হয়তো গরুর ব্যবহার হয় না। কারণ সবকিছুই মোটামুটি মেশিন এর সাহায্যে হয়ে যায়। কিন্তু অতীতে গরুর গাড়ি ছিলো সর্বোত্তম একটি যানবাহন। কিন্তু বর্তমান সময়ের ছেলেমেয়েদেরকে জিজ্ঞেস করলে হয়তো দেখা যাবে যে, তারা এই গাড়ি চিনে পর্যন্ত না। উনার পোস্ট এর মাধ্যমে এতো পুরনো একটি জিনিস দেখতে পেয়ে সত্যিই ভালো লাগলো।
ছবিটি @riyadx2 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
লকিং একটি প্রজেক্ট এর জন্য অনেক ভালো সিস্টেম। যদিও আমরা অনেক পরে এনেছি। অর্থাৎ সাধারণত এই ধরনের ক্রিপ্টো প্রজেক্ট কিংবা কয়েন এর প্রজেক্ট গুলোতে অত্যাবশ্যকীয়ভাবে টিম মেম্বারদের ফান্ড ব্লক করা হয়ে থাকে। তার কারণ হলো যেহেতু টিম মেম্বারগণ অনেক বেশি কয়েন হোল্ড করেন এবং সে সাথে একেবারে ইনিশিয়াল প্রাইস এ কিনতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আসলে উনাদের কাছে অনেক বড় একটি সংখ্যা থাকে অর্থাৎ হোল্ড থাকে। তো সে কারণেই আসলে যেনো কাজের মধ্যে স্বচ্ছতা বজায় থাকে। তাই লকিং সিস্টেমটি রাখা হয়।তো সেই জায়গা থেকে আসলে যদি কোনো এমন ইউজার থাকে। যার কাছে অনেক হোল্ড রয়েছে। উনারা চাইলেও লকিং এর সাথে যুক্ত হতে পারে।যেহেতু এই কয়েন নিয়ে আমাদের অনেক স্বপ্ন রয়েছে। আশা করছি আমরা সেসব সবগুলোই বাস্তবায়ন করতে পারবো।
ছবিটি @riyadx2 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
একদম তাই,এই খেলাধুলার সাথে ছেলেদের যেনো এক আত্মার আত্বীয়তা আছে।কারণ ছোটবেলায় পাড়ার ছেলে,বন্ধু সকলকে নিয়ে খেলাধুলা করার মজাটাই আলাদা আর বিশেষ করে স্কুল জীবন এর সময়ের কথা যদি বলি তাহলে শীতকালে আসলে গ্রামের ক্রিকেট বা ফুটবল খেলার মতোন আনন্দের এবং মজার আর কিছু আছে বলে মনে হয় না। উনার এই লেখাগুলো পড়ে আমার নিজের ও স্মৃতিচারণ করতে ইচ্ছে করছে।আর শীতকালে একেবারে ভোরে উঠে খেলাধুলা করার তো মজাই আলাদা।আহা,কতো স্মৃতি মনে পরে গেলো।
ছবিটি @riyadx2 এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ধন্যবাদ জানাই আমাদের কমিউনিটিকে এতো সুন্দর সুন্দর কোয়ালিটিফুল পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য। কারণ প্রতিটি পোস্টের বানান,মার্কডাউন,ছবি সবকিছুই বেশ সুন্দর ছিলো।আশা করছি ভবিষ্যৎ এও এমন আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট দেখতে পাবো।
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR