বিগত ১১ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস চালু হয়ে আজ উইক ৪৬ এ পদার্পণ করেছে । এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস : প্রত্যেক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে বুধবার অব্দি আমার বাংলা ব্লগের সকল এক্টিভ ব্লগারদের মধ্য থেকে এক জন আমার পছন্দের ব্লগার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়ে থাকে । ইনিই হন সেই সপ্তাহের "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" । এই নির্বাচনটি একদমই আমার নিজের খুশি মতো করা হয় । যাঁর লেখা আমার ভালো লাগে আমি তাঁকেই নির্বাচিত করি । প্রত্যেকের সামগ্রিক পোস্ট বিশ্লেষণ করে পোস্টের কোয়ালিটি, পোস্ট ভ্যারিয়েশন, বানান এবং মার্কডাউন এর ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এই বিচারপর্ব সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
| SERIAL | AUTHOR | UPVOTE | POST LINK |
|---|---|---|---|
| 01 | @emonv | $25 UPVOTE | কিছু কেনাকাটা এবং ঘোরাঘুরি - আমার বাংলা ব্লগ |
| 02 | @emonv | $25 UPVOTE | ঝাল মুড়ি খাওয়ার অনুভূতি- আমার বাংলা ব্লগ |
অথরের নাম - ইমন রেজা। স্টিমিট আইডি - @emonv। শিক্ষাগত যোগ্যতা - বর্তমান এ মাধ্যমিকে পড়াশোনা করছেন । তিনি ভ্রমণ করতে এবং ফটোগ্রাফি করতে খুব পছন্দ করেন।সে সাথে উনার সাধারণ লেখার হাত,গল্প লেখার হাত ও বেশ ভালো।স্টিমিট প্লাটফর্ম এ যুক্ত হয়েছেন ২০২১ সালের মে মাস এ।বর্তমানে উনার স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ৩ বছর চলমান।
যদিও আমি ভূতে বিশ্বাস করি না। কিন্তু ভূতের গল্প কিংবা ভৌতিক গল্প কাহিনী গুলো আমার বরাবরই অনেক বেশি পছন্দ এবং আমি সাধারণত ভূতের গল্প লিখতে এবং পড়তে দুটোই অসম্ভব ভালবাসি। পোস্টে যে ঘটনাটি উল্লেখ রয়েছে। অর্থাৎ উনার নানার সাথে যে ঘটনাটি ঘটেছিলো। সেটার যদি ভৌতিক ব্যাখ্যা দেওয়া যায় তাহলে ব্যাখ্যাটা উনার মতোই দাঁড়ায়। আবার যদি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেওয়া যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে অন্যভাবেও বিশ্লেষণ করা যায়। তবে গল্প হিসেবে পড়তে আমার বেশ ভালোই লেগেছে। তবে আমি আবার একটু বৈজ্ঞানিক ভাবে সবকিছু বিশ্লেষণ করতে পছন্দ করা মানুষ। তাই আমার কাছে ভূত, প্রেত এর চেয়ে বিজ্ঞানের অস্তিত্বটাই বেশি।
ছবিটি @emonv এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
বিভিন্ন ফেস্টিবল এর সময় আসলেই বাজার একটু লোকে লোকারণ্য থাকে একেবারে অর্থাৎ খুব ভিড় থাকে। যেহেতু সবার কেনাকাটার পরিমাণটা অনেক বেশি থাকে। তবে উনার পোষ্টের এই মাল্টা গুলোর সাইজ সাধারণ মাল্টার চেয়ে সত্যিই অনেক বড়। আর স্ট্রবেরি গুলো দেখতে তো বেশ তাজা লাগছে। আর একেবারে ফ্রেশ স্ট্রবেরির স্বাদ হয় বেশ মিষ্টি এবং খেতে মজা। আর জিলাপি গুলো দেখে কিন্তু লোভ লেগে গেলো। কারণ জিলাপি আমারও বেশ পছন্দ তবে একেবারে গরম গরম কড়াই থেকে নামিয়ে খেতে।
ছবিটি @emonv এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
জীবন আসলে এমন হাজার অসুস্থতা কিংবা সমস্যা থাকলেও এক্সাম কখনোই মিস করা যায় না। শুধু যে পড়াশোনার পরীক্ষা মিস করা যায় না তা নয়। হাজার সমস্যার মধ্য দিয়েও আমাদের জীবনের পরীক্ষাগুলোও আমরা কখনো এড়াতে পারি না। তবে উনার বন্ধুর ব্যাপারটি জেনে খুব ভালো লাগলো। এতো অল্প বয়সেও রক্ত দেওয়ার জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকে। তবে শরীর খারাপ থাকলে কিংবা কোনো অসুস্থতা থাকলে অবশ্যই রক্ত দেওয়া উচিত নয়। কারণ পরবর্তীতে তাহলে এমন ধরনের অসুস্থতা হওয়াটা একেবারেই স্বাভাবিক। তাই রক্ত দেওয়ার আগে অবশ্যই নিজেকে আগে ফিট থাকতে হবে।
ছবিটি @emonv এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ঈদ, পুজো এসব আসলে ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করার জন্য একেবারে পাগল হয়ে যায়। তাই যে কোনো জিনিসের মূল্যই প্রায় দুই থেকে তিন গুণ বাড়িয়ে দেয়, যেটা একেবারেই অস্বাভাবিক। কিন্তু মানুষ তখন তাদের কাছে জিম্মি হয়ে যায়। যেহেতু একটা ফেস্টিভ্যাল শুরু হয়।সেহেতু নতুন কাপড়-চোপড় কেনাই হয়, তাই। আর যে কোনো জিনিসের দাম প্রায় সব দোকানে কখনোই সেইম হবে না, এটা সত্যি। এটা একেবারে স্বাভাবিক ব্যাপার। কারণ বেশিরভাগ দোকানিরাই যে যেমন দাম রাখতে পারে, সে তেমন দাম রেখে দেয়। শুধুমাত্র ফিক্সড প্রাইজ এর দোকানগুলো ছাড়া। আমিও উনার মতোই অনেকটা মেনে চলি অর্থাৎ জামা কাপড়ের ব্যাপারে খুব বিলাসিতা আমিও পছন্দ করিনা।
ছবিটি @emonv এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ঝালমুড়ি আমারও খুব পছন্দ। তবে এ ধরনের খাবার আমি যতোটা সম্ভব এভয়েড করার চেষ্টা করি। কারণ এই ধরনের খাবার খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় । তবে বাইরে বানানো ঝালমুড়ির চেয়ে বাসায় বানানো ঝাল মুড়ি টাই বেশি মজা হয় এবং স্বাস্থ্যসম্মত হয় বটে। সাধারণত ঝাল মুড়ি বিক্রি করে ছোট ছোট জায়গায়। তবে উনি যেখান থেকে ঝালমুড়ি ক্রয় করেছেন। সেখানকার দোকানটির অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে যে দোকানদার সেখানে বেশ ভালোই পপুলার এবং উনার হাতের ঝালমুড়িটাও বেশ ভালোই।
ছবিটি @emonv এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
পোস্ট কোয়ালিটি, মার্কডাউন সবকিছুই ভালো ছিলো। শুধুমাত্র বানানের দিকে আরেকটু বিশেষ নজর দিতে হবে। আশা করছি, ভবিষ্যতেও তিনি এই ধারা অব্যাহত রাখবে এবং আমার বাংলা ব্লগ এর সাথে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করে যাবে,ধন্যবাদ।
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR