বিগত ১১ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস চালু হয়ে আজ উইক ৮১ এ পদার্পণ করেছে । এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস : প্রত্যেক সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে শুরু করে বুধবার অব্দি আমার বাংলা ব্লগের সকল এক্টিভ ব্লগারদের মধ্য থেকে এক জন আমার পছন্দের ব্লগার হিসেবে বেছে নেওয়া হয়ে থাকে । ইনিই হন সেই সপ্তাহের "ব্লগার অফ দা উইক : ফাউন্ডার'স চয়েস" । এই নির্বাচনটি একদমই আমার নিজের খুশি মতো করা হয় । যাঁর লেখা আমার ভালো লাগে আমি তাঁকেই নির্বাচিত করি । প্রত্যেকের সামগ্রিক পোস্ট বিশ্লেষণ করে পোস্টের কোয়ালিটি, পোস্ট ভ্যারিয়েশন, বানান এবং মার্কডাউন এর ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে এই বিচারপর্ব সম্পন্ন করা হয়ে থাকে।
SERIAL | AUTHOR | UPVOTE | POST LINK |
---|---|---|---|
01 | @emranhasan | $25 UPVOTE | আমার তোলা আলোকচিত্র। My exceptional photography |
02 | @emranhasan | $25 UPVOTE | ফ্রিজ নিয়ে বিড়ম্বনায় এবং যেভাবে সমাধান করলাম। Problem with my fridge and how I solved it |
অথরের নাম - ইন্জিনিয়ার ইমরান হাসান। স্টিমিট আইডি - @emranhasan। মেশিন নিয়ে পেশা আর ব্লগিং হলো নেশা। কাজ করেন টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইন্জিনিয়ার হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। অবসর সময়ে ব্লগিং করেন নিজের মনের খোরাক আর পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। উনার শখ ছবি তোলা, বাগান করা আর নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া।২০২০ সালের আগস্ট মাসে স্টিমিট প্লাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়েছেন।বর্তমানে স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ৪ বছর ৪ মাস চলমান।
কবিতা আমি ভালোবাসি এটা ঠিক।তবে কিছু কিছু কবিতা যেনো হৃদয় এর গহীন কোণে গিয়ে আঘাত করে।অনেকটা বলা চলে যেনো চাপা কষ্ট বুকের ভেতরে কেমন করে উঠে। উনার এই কবিতাটিও ঠিক তেমন বলা চলে। আসলে পৃথিবীতে সন্তান যে হারায়, সে ই একমাত্র বলতে পারে যে সন্তান হারানোর কষ্টটা একটা মানুষকে কতোটা কষ্ট দেয়। তবে কবিতা নিয়ে যদি বলি। তবে উনার লেখার কবিতার ছন্দ গুলো আমার বেশ ভালো লেগেছে।আসলে কবিতার মাঝে যদি মনের ভাব প্রকাশিত করা যায়। তবেই আমি মনে করি কবিতার স্বার্থকতা,কবিতা সেখানেই স্বার্থক।আর বিশেষ করে যাদের সন্তান রয়েছে, সে বাবা-মায়েদের কাছে এই কবিতাটি অসম্ভব কষ্টের।তবে উনার লেখনী বেশ ভালো।
ছবিটি @emranhasan এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
PUSS বর্তমানে একটি ইউলিটি কয়েন।কারণ ভবিষ্যৎ এ আমরা পুশ কয়েনের এতো এতো ফিচার্ড আনছি যা আসলেই একটা কয়েনকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম।তবে তার জন্যে দরকার একটি স্ট্রং কমিউনিটি।কারণ একটি কমিউনিটির সকলে মিলেই পারে, সে কমিউনিটির যেকোনো কিছুকে দারুণ ভাবে প্রমোট করতে।যদিও আগে একেবারেই কমিউনিটি থেকে প্রমোশন হয় নি। তবে এখন চাপ সৃষ্টি করাতে মোটামুটি প্রমোশন হচ্ছে বলা চলে।তবে একটি বিষয় হলো সকলে যদি এভাবে অল্প অল্প করে কয়েন কিনে কিনে জমাতে থাকে। তবে আমি মনে করি এই কয়েনের প্রাইস সহজেই কেও এসে সহজে ডাম্প করতে পারবে না।এতে কয়েনের যেমন লাভ। ঠিক একই ভাবে তার ইনভেস্টরদের ও লাভ।কারণ ধীরে ধীরে PUSS কয়েনের মার্কেট বড় হচ্ছে,স্ট্রং হচ্ছে।
ছবিটি @emranhasan এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
এটা খুব সত্য কথা বলেই আমি মনে করি এবং বিশ্বাস করি।কারণ একটি কথা আছে যে বোবার শত্রু নেই।আসলেই বোবার শত্রু নেই।অর্থাৎ যে মুখ বুঝে সহ্য করে থাকে সে ই যেকোনো জায়গায় বহুদিন ধরে টিকে থাকতে পারে।তবে এটা ভালো কিছু নয়। অর্থাৎ চুপ করে সহ্য করা কোনো সলিউশন হতে পারে না বলেই আমি মনে করি।কারণ আমি অন্তত কোনোদিন কোনো অন্যায় মুখ বুঝে সহ্য করিনি।কারণ কারো অহেতুক কথা সহ্য করার প্রবণতা আমার মধ্যে নেই বললেই চলে।তবে হ্যা,অনেকেই অনেক সময় আমাকে অপমান করে। তবে আমি কখনোই সে সব এ অহেতুক তর্ক করি না।কারণ মূর্খের সাথে আবার তর্ক করতে নেই বলেই আমি মানি।তাই প্রয়োজন এর অতিরিক্ত কথা বলা কখনোই ঠিক নয়।
ছবিটি @emranhasan এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
বাচ্চাদের স্কুলে ক্লাস পার্টি হলে বাচ্চারা অনেক আনন্দ করতে পারে।আসলে আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন খেলার অনেক সাথী ছিলো,প্রকৃতির ছোঁয়া,মানুষের শোরগোল ছিলো।কিন্তু যতো দিন যাচ্ছে ততোই সেসব হারিয়ে যাচ্ছে।বাচ্চারা এখন ঠিক ই খেলাধুলা আনন্দ করছে। কিন্তু তা অনেক বেশি গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ।তাই সে গন্ডি বা একাকীত্ব বা একঘেয়েমি কাটাতে বাচ্চাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর ক্লাস পার্টি অনেকটা ভূমিকা রাখে বলেই আমি মনে করি।কারণ তারা সেখানে অনেক আনন্দ করতে পারে।আর ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে বাচ্চারা বেশ আনন্দ করেছে সকলে একসাথে মিলে।আর স্টিমিটবয় ও দেখছি দেখতে দেখতেই বড় হয়ে যাচ্ছে।
ছবিটি @emranhasan এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ঠান্ডার সময় এই ঠান্ডাটা যে কি কষ্ট দেয়। তা আমিও বেশ হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছি। তবে ঠান্ডা আমি ভালোবাসি।আগে অবশ্য আমার মোটেও অসুখ বিসুখ এসব হতো না।তবে এই করোনার পর থেকে এতো ঘন ঘন অসুখ হয় যা বেশ বিরক্তিকর। অবশ্য বড় কোনো রোগ হয় তা নয়,সামান্য সব রোগ।তবে অসুখ ব্যাপারটাই বিরক্তিকর। আর অনেকের ই এমন রয়েছে যাদের ঠান্ডা মোটেও সহ্য হয় না।উনাদের যদি একবার ঠান্ডা লেগে যায়। তবে আসলে বেশ কষ্ট হয় বলা চলে।আর একটি ব্যাপার হলো,এই ঠান্ডা একবার লাগলে আসলেই আর সহজে যেতে চায় না।এটা বেশ কষ্টসাধ্য একটি সমস্যা ই বটে।তবে আশা করি উনি দ্রুত ই সেড়ে উঠবেন।
ছবিটি @emranhasan এর ব্লগ থেকে নেওয়া হয়েছে
ধন্যবাদ জানাই আমাদের কমিউনিটিকে এতো সুন্দর সুন্দর কোয়ালিটিফুল পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য। কারণ প্রতিটি পোস্টের বানান,মার্কডাউন,ছবি সবকিছুই বেশ সুন্দর ছিলো।আশা করছি ভবিষ্যৎ এও এমন আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট দেখতে পাবো।
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR