আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।
কিছু কিছু এমন ব্যাপার থাকে যে ব্যাপারগুলো নিয়ে হয়তো অনেক কিছু বলার থাকে,করার থাকে।কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর বলা হয়ে উঠে না আসলে।কারণ,এমন একটা বয়সে চলে এসেছি যে বয়সটাতে আসলে অনেক কিছু বলার থাকে,কিন্তু সে ইচ্ছে বা এনার্জী কোনোটাই আর হয়ে উঠে না।অনেকটা যেমন বলা চলে সময় ফুরিয়ে আসলে আলোর পসরা কমে আসে,অন্ধকার নেমে আসে চারিধার ধরে।এই ব্যাপারটিও ঠিক তেমনটাই বলা চলে। অর্থাৎ চারপাশের পরিবেশ যতো দিন যাচ্ছে, ততোই বেশি খারাপ হয়ে যাচ্ছে। যে ব্যাপারগুলো আসলে চোখে দেখে থাকতে হয় শুধু । কারণ ওই যে বললাম কোনো কিছুই যেনো বলার নেই।
আমাদের মানুষ এর মধ্যে অনেক রকম বদ অভ্যাস রয়েছে। আমি যদি আমার নিজের কথা বলি। তাহলে হয়তো বদ অভ্যাস এর কথা বলা শুরু করলে আজ আর শেষ করতে পারবো না। অন্তত একটা পোস্টে তো নয়, হাহাহা।কারণ ওই যে বললাম, এতো ভালো মানুষ আমরা নই।কিন্তু একটা ব্যাপার, এই বয়সে এসে খুব বাজে আমার কাছে লাগে। তো আজকে আসলে সেটা নিয়েই বলবো এবং সেটা হলো মানুষকে টিটকারি মারা। ধরুন আপনার আমার কোনো কাজ পছন্দ না হতেই পারে কিংবা আপনার সাথে আমার ব্যক্তিগতভাবে কোনো সমস্যা থাকতেই পারে।
কারণ পৃথিবীর সব মানুষ সব মানুষকে দেখতে পারবে কিংবা সবার চিন্তা-ভাবনা যে একই রকম হবে তার কোনো কথা নেই। মতের পার্থক্য হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি আমার সাথে একমত হতে পারছেন না বলে, আপনার সাথে আমার মতামত মিলছে না বলে আপনি উঠতে বসতে আমাকে টিটকারি মারবেন, ইনডাইরেক্টলি বিভিন্ন মজা করে কথা বলবেন। এসব কিন্তু একেবারে ম্যাচিউরিটির মধ্যে পরে না। এবং দুঃখের বিষয় হলো, এই ধরনের কাজ অনেক ম্যাচিউর মানুষজন ই করে থাকে।আর এমন এমন ভাবে তারা কথা বলে এবং এমন সব জায়গায় কথা বলে। যেই ব্যাপারগুলো আসলে অনেকটা বলা চলে লজ্জায় পরে যেতে হয়। এই অভ্যাসটি অসম্ভব রকমের জঘন্য অভ্যাস এবং তাও আবার এতো বড় হয়ে অর্থাৎ ম্যাচিওর হয়ে, বয়স হয়ে এসব কাজ যারা করে। তারা সত্যিই খুব বেশি বাজে কাজ করে। এই ধরনের অভ্যাস যাদের আছে। তাদের আসলে নিজের দোষটিকে শুধরে নেওয়া উচিত।
The End📍
আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।