আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।
আমি আমার কপাল নিয়ে একেবারে কিছু বলতে চাই না। কারণ কপাল প্রতিবার মনে হয় যে এতোটাই খারাপ হয়। এটা আসলে বলার বাইরে। যাইহোক, এভাবে হয়তো বলাটাও ঠিক নয়। কারণ সবকিছুই সৃষ্টিকর্তার হাতে। তো সৃষ্টিকর্তার উপরে আসলে এই ধরনের কথাবার্তা বলা একেবারে উচিত নয়। যাইহোক একটু মজা করে বলছিলাম। কেউ আশা করি সিরিয়াসলি নিবেন না। তো আমি আসলে আমার দুঃখের ঘটনা ই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে এসেছি।
যতবার আমার পরীক্ষা থাকে ইউনিভার্সিটিতে কিংবা কোনো কুইজ ,সিটি থাকে তখনই আমাদের ভার্সিটির বিভিন্ন ফেস্ট চালু থাকে। তো সেটা আসলে আপনার জন্য খুব দুঃখের ব্যাপার তো সেদিনও একই রকম ছিলো অর্থাৎ বিবিএ ফ্যাকাল্টির একটি উইন্টার ফেস্ট ছিলো যেটাতে আমি অনেক আগে থেকেই যাবো ভেবে রেখেছিলাম। কারণ অনেক মজার মজার খাবার সেখানে আনা হয় অর্থাৎ আপুরা স্টল দেয়।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো সিটি হওয়াতে আসলে একেবারেই সেটার সুযোগ হয়নি। অর্থাৎ জাস্ট এই জায়গাতে একটু ঘুরতে গিয়েছিলাম।কারণ যাওয়ার পরে দেখলাম খাবার প্রায় শেষের দিকে। তাই খুব একটা খাবার আর খাওয়ার ইচ্ছে ছিলো না। কারণ সবগুলো মোটামুটি ঠান্ডা হয়ে গিয়েছিলো। তবুও পাশে আমাদের রেগুলার ভেলপুর মামা রয়েছে ওনার কাছ থেকে ভেলপুরি খেয়েছিলাম।কারণ ওনার ভেলপুরীটি অনেক মজা হয়।
আর এরপরে ফেস্ট এই ঘুরতে ঘুরতে কি খাবো ভাবছিলাম। তখন ভাবলাম যে একটা ট্রাই করা যায়। কেক আর পুডিং একসাথে লেয়ার হিসেবে থাকে। সেটা যদি ও আমার ওটা খুব একটা পছন্দ নয় কারণ পুডিং একেবারে আলাদা একটা টেস্ট আর কেক আলাদা একটা টেস্ট ,তাও নিয়েছিলাম।
এরপরে এটাই খেয়েছিলাম খুব একটা মজা লাগেনি। কারণ গরমে উপরের যে ক্রিম রয়েছে সেটা অনেকটা গলে গিয়েছিলো অর্থাৎ বলা চলে মোটামুটি লেগেছিলো।তবে হ্যাঁ খাবারটি ফ্রেশ ছিলো, যেহেতু হোমমেড ছিলো। অর্থাৎ আপুদের বিভিন্ন কেক এর বিজনেস রয়েছে। তো উনারাই মোটামুটি সব সেল করে। তো সে হিসাবে চিন্তা করতে গেলে খাবারটি ভালো ছিলো।
তবে এটাই দুঃখের বিষয় হলো ,সিটির দিন আসলে এই ফেস্টগুলো হওয়াতে খুব একটা ইনজয় করা যায় না। অর্থাৎ বলা চলে যে যাওয়া ই যায় না।
The End📍
আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।