ফটোগ্রাফি : কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফি
6 comments
হ্যালো প্রিয় বন্ধুরা,
কেমন আছেন বন্ধুরা, আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আপনাদের সবার সুস্থ এবং ভালো থাকার কামনা করছি। আল্লাহর রহমতে আমিও ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম নতুন একটা পোস্ট নিয়ে। আমি সবসময় ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। কোথাও গেলে আমি চেষ্টা করি বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো করার। বিশেষ করে ফুল কিংবা বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করতেও আমি পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই বিভিন্ন কিছুর ফটোগ্রাফি করার চেষ্টা করি। আমি মনে করি ফটোগ্রাফি করাটা ও একটা শিল্প। যেটা আমার খুবই ভালো লাগে। তাই জন্য আজকে আপনাদের সামনে খুব সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি নিয়ে আসলাম। আশা করব আমার ফটোগ্রাফি টা আপনাদের সবার ভালো লাগবে।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে এসে পড়ল। কচুরিপানা পানিতে দেখা যায়। পানা আরো দুই রকমের আছে। ক্ষুদি পানা,কোপা পানা, কচুরিপানা এই তিন ধরনের পানা সব জায়গায় দেখা যায়।ক্ষুদি পানা তেমন বিষাক্ত না। কিন্তু কোপা পানা কিছু একটা বিষাক্ত। আর কচুরিপানা সবচেয়ে বিষাক্ত পানা। এই কচুরি পানা যেখানে পানিতে দেখা যায় ওখানের পানিতে নামা উচিত না। আমাদের এদিকে সব ধরনের পানা দেখা যায়। আমি যে কোন জায়গায় যেকোনো পানা দেখতে পেলে ওখানের পানিতে নামি না। কেননা সবগুলো পানা বিষাক্ত। এই কচুরি পানাতে যখন ফুল ধরে তখন দেখতে অনেক বেশি সুন্দর লাগে। আমরা ছোটবেলায় ফুলগুলো নেওয়ার জন্য অনেক পাগল ছিলাম। এই ফুল গুলো দেখতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। তার কারনে ছোট বড় সবাই ফুলগুলোকে পছন্দ করে থাকে। আমি যেই কচুরি পানা ফুলের ফটোগ্রাফি করেছি। এগুলো আমাদের বাড়ির পাশে একটা বড় পুকুর রয়েছে। ওখানে এই কচুরিপানা সব সময় দেখা যায়। এই পুকুরে কেউ গোসল করে না। কারণ পানিগুলো অনেক বিষাক্ত। আশা করি আপনাদের কাছে আমার এই কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফি ভালো লেগেছে, ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন।
device : Redme note 11
লোকেশন পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ডিভাইস | Redmi note 11 |
ফটোগ্রাফার | @nhriyad |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
Comments