New to Nutbox?

বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের তৃতীয় ওয়ানডে ম্যাচে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই

5 comments

mamun123456
73
7 days agoSteemit5 min read

কেমন আছেন বাংলাদেশের দেশে বিদেশে থাকা ক্রিকেট ভক্তরা। অবশ্যই আপনারা ভালো আছেন আর আজকে আপনাদের মনটা অন্যদিনের তুলনায় অনেক বেশি ভালো কারণ নিজের দলের এমন সাফল্য সবাই চাই।

20241112_005652.jpg
[Design by pixlab](কেমন আছেন বাংলাদেশের দেশে বিদেশে থাকা ক্রিকেট ভক্তরা। অবশ্যই আপনারা ভালো আছেন আর আজকে আপনাদের মনটা অন্যদিনের তুলনায় অনেক বেশি ভালো কারণ নিজের দলের এমন সাফল্য সবাই চাই।

আমরা সবাই জানি আজকে বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানের মধ্যে তৃতীয় ওয়ানডে ম্যাচে শক্ত প্রতিযোগিতা হয়েছে। বাংলাদেশের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ইনজুরিতে থাকার কারণে নাজমুল হোসেন শান্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে এবং তারই ধারাবাহিকতায় তিনি ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। আজকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মিরাজের ব্যাটিং দক্ষতায় বাংলাদেশের দলকে আফগানিস্তানের সামনে ২৪৫ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দাঁড় করিয়ে দেয়।

আমরা সবাই দেখেছি ম্যাচের শুরুতে তানজিদ তামিম ও সৌম্য সরকারের নেতৃত্বে ৫০ রানের একটি সুন্দর জুটি তৈরি হয়। এরপর সৌম্য ২৪ রানে এবং তানজিদ ১৯ রানে আউট হয়ে যান। এর পরেই ব্যাটিংয়ে আসেন মেহেদী মিরাজ, যিনি সঙ্গী হিসেবে জাকির হাসান ও তাওহিদ হৃদয়কে পেলেও তাদের কেউই খুব বেশি রান সংগ্রহ করতে পারেননি।

মাহমুদউল্লাহ এবং মিরাজ মিলে দলের স্কোর ১৪৫ রানে নিয়ে যান, যেখানে মিরাজ ৬৬ রান করে আউট হন। ইনিংসের শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহ ৯৮ রান করে আউট হলে বাংলাদেশ দল ২৫০ রান পার করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ সেঞ্চুরি করতে করতে থেমে গেল মাত্র দুটি রানের জন্য আজ একটি সেঞ্চুরি ওঠাতে পারল না। তবে আজকে আফগানিস্তানের বোলার আজমতউল্লাহ ওমরজাই আজকে দুর্দান্ত পারফর্ম করেন এবং ৪টি উইকেট সংগ্রহ করেন।

মাহমুদউল্লাহ ও মেহেদী মিরাজের এই গুরুত্বপূর্ণ জুটির মাধ্যমে বাংলাদেশ মাঝারি মানের একটি রান সংগ্রহ করাতে সক্ষম হয়, যা আফগানিস্তানের জন্য সহজ চ্যালেঞ্জ ছিল না। মিরাজের ৬৬ রান ও মাহমুদউল্লাহর ৯৮ রানের ইনিংস পুরো দলকে একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে আসে। আমরা দেখেছি শেষের দিকে মাহমুদউল্লাহর রান আউট হওয়াটা দলের জন্য হতাশাজনক হলেও তার ইনিংসটি ছিল অনেক ভালো এবং শক্তিশালী।

এদিকে, আফগানিস্তানের বোলার আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও মোহাম্মদ নবির বোলিং ছিল লক্ষ্যনীয়। কারণ আজকে তাদের বোলিং স্প্রিট টা ছিল এক অন্য মাত্রায়। আজকে ওমরজাই চারটি উইকেট তুলে নেন, যার ফলে বাংলাদেশকে ২৪৫ রানেই থামতে হয়। এর আগে এই সিরিজে সমান তালে লড়াই করে আসা আফগানিস্তান দলটি জয় পেতে মরিয়া হয়ে ছিল। তাদের বোলিং পারফরম্যান্স অনেকটাই প্রতিশ্রুতিশীল থাকায়, ব্যাটিংয়ের সময় তারা দৃঢ় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মাঠে নামবে বলে আশা করা যায়।

আজকের এই ম্যাচটি সিরিজ জয়ের জন্য একটি টানটান উত্তেজনার জায়গায় পৌঁছে দিবে বলে আশা করা যাচ্ছে। বাংলাদেশ দলের পক্ষে এই ইনিংসটি অনেকটা মান-সম্মানের লড়াই, যেখানে তাদের সংগ্রহ করা রান প্রতিপক্ষের ওপর চাপ তৈরি করবে। সেই উদ্দেশ্যেই আজকে যান প্রাণ দিয়ে লড়াই করেছে।

এখন দেখা যাক পরবর্তী শেষ অব্দি কি হয় অবশ্যই আমরা সবাই আশাবাদী বাংলাদেশ দল জয়ী হোক বাকিটা খেলার শেষেই বোঝা যাবে তবে আজকে লড়াইটি বেশ শক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।)

আমরা সবাই জানি আজকে বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানের মধ্যে তৃতীয় ওয়ানডে ম্যাচে শক্ত প্রতিযোগিতা হয়েছে। বাংলাদেশের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ইনজুরিতে থাকার কারণে নাজমুল হোসেন শান্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে এবং তারই ধারাবাহিকতায় তিনি ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। আজকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মিরাজের ব্যাটিং দক্ষতায় বাংলাদেশের দলকে আফগানিস্তানের সামনে ২৪৫ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দাঁড় করিয়ে দেয়।

আমরা সবাই দেখেছি ম্যাচের শুরুতে তানজিদ তামিম ও সৌম্য সরকারের নেতৃত্বে ৫০ রানের একটি সুন্দর জুটি তৈরি হয়। এরপর সৌম্য ২৪ রানে এবং তানজিদ ১৯ রানে আউট হয়ে যান। এর পরেই ব্যাটিংয়ে আসেন মেহেদী মিরাজ, যিনি সঙ্গী হিসেবে জাকির হাসান ও তাওহিদ হৃদয়কে পেলেও তাদের কেউই খুব বেশি রান সংগ্রহ করতে পারেননি।

মাহমুদউল্লাহ এবং মিরাজ মিলে দলের স্কোর ১৪৫ রানে নিয়ে যান, যেখানে মিরাজ ৬৬ রান করে আউট হন। ইনিংসের শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহ ৯৮ রান করে আউট হলে বাংলাদেশ দল ২৫০ রান পার করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ সেঞ্চুরি করতে করতে থেমে গেল মাত্র দুটি রানের জন্য আজ একটি সেঞ্চুরি ওঠাতে পারল না। তবে আজকে আফগানিস্তানের বোলার আজমতউল্লাহ ওমরজাই আজকে দুর্দান্ত পারফর্ম করেন এবং ৪টি উইকেট সংগ্রহ করেন।

alfred-kenneally-dDcT5Kf6V54-unsplash.jpg
Src

আজকে মাহমুদউল্লাহ ও মেহেদী মিরাজের এই গুরুত্বপূর্ণ জুটির মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি ভালো মানের রান সংগ্রহ করাতে সক্ষম হয়েছে, যা আফগানিস্তানের জন্য খুব বেশি সহজ চ্যালেঞ্জ হবে না। মিরাজের ৬৬ রান ও মাহমুদউল্লাহর ৯৮ রানের ইনিংস পুরো দলকে একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে এসেছে। আমরা দেখেছি শেষের দিকে মাহমুদউল্লাহর রান আউট হওয়াটা দলের জন্য হতাশাজনক হলেও তার ইনিংসটি ছিল অনেক ভালো এবং শক্তিশালী।

এদিকে, আফগানিস্তানের বোলার আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও মোহাম্মদ নবির বোলিং ছিল লক্ষ্যনীয়। কারণ আজকে তাদের বোলিং স্প্রিট টা ছিল এক অন্য মাত্রায়। আজকে ওমরজাই চারটি উইকেট তুলে নেন, যার ফলে বাংলাদেশকে ২৪৫ রানেই থামতে হয়। এর আগে এই সিরিজে সমান তালে লড়াই করে আসা আফগানিস্তান দলটি জয় পেতে মরিয়া হয়ে ছিল। তাদের বোলিং পারফরম্যান্স অনেকটাই প্রতিশ্রুতিশীল থাকায়, ব্যাটিংয়ের সময় তারা দৃঢ় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে মাঠে নামবে বলে আশা করা যায়।

আজকের এই ম্যাচটি সিরিজ জয়ের জন্য একটি টানটান উত্তেজনার জায়গায় পৌঁছে দিবে বলে আশা করা যাচ্ছে। বাংলাদেশ দলের পক্ষে এই ইনিংসটি অনেকটা মান-সম্মানের লড়াই, যেখানে তাদের সংগ্রহ করা রান প্রতিপক্ষের ওপর চাপ তৈরি করবে। সেই উদ্দেশ্যেই আজকে যান প্রাণ দিয়ে লড়াই করেছে।

এখন দেখা যাক পরবর্তী শেষ অব্দি কি হয় অবশ্যই আমরা সবাই আশাবাদী বাংলাদেশ দল জয়ী হোক বাকিটা খেলার শেষেই বোঝা যাবে তবে আজকে লড়াইটি বেশ শক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

নিজের সম্পর্কে ছোট্ট কিছু বর্ণনা

mamun benner.jpg
text15.png

আমি মোঃ মামুন, বাংলাদেশী। তবে কাজের সুবাধে বর্তমানে মালয়েশিয়ায় প্রবাসি জীবন যাপন করছি। নিজের অনুভূতিগুলোকে লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করি এবং অভিজ্ঞতাগুলেোকে ভিডিওর মাধ্যমে শেয়ার করি। তবে গান করতে বেশী ভালোবাসি, আর গেম খেলতেও ভালোবাসি,তাই অবসর সময়ে গান করি, ও গেম খেলি। বন্ধুত্ব তৈরী করতে ভালোবাসি। জীবনকে ভালোবাসি এবং উপভোগ করার চেষ্টা করি।

text15.png

Comments

Sort byBest