লিংক
আসলে এই পৃথিবীতে যখন আমরা জন্মগ্রহণ করেছি তখন আমরা এই পৃথিবীর সম্পর্কে কোন কিছুই জানিনা। এছাড়াও আমরা যখন আস্তে আস্তে বড় হই তখন এই পৃথিবী সম্পর্কে অল্প অল্প করে ধারণা জন্ম নেয় আমাদের মধ্যে। আসলে আমরা শৈশব কাল থেকে জ্ঞান অর্জনের জন্য বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করি। আসলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আমাদের জ্ঞান প্রদান করে এবং আমাদের সাহায্য করে এই পৃথিবী সম্পর্কে বিভিন্ন অজানা জিনিস জানার জন্য। আসলে প্রতিটা ছাত্র-ছাত্রীদেরকে শৈশবকালে মন দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। কেননা ছাত্র-ছাত্রীরা যত বেশি পড়াশোনা করবে তত বেশি তারা এই পৃথিবীর বিভিন্ন জিনিস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। আসলে পড়াশোনার মাধ্যমে শুধুমাত্র জ্ঞান অর্জন নয়, কোনটা ভালো এবং কোনটা মন্দ এই জিনিস সম্পর্কে আমাদের সবসময় ধারণা দিয়ে থাকে।
আসলে আমরা একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেছি যে ক্লাসে যারা বেশি পড়াশোনা করে তারা একদিক থেকে যেমন ক্লাসে প্রথম দিকে থাকে তেমনি অন্য দিক থেকে তারা জ্ঞানের ক্ষেত্রেও সবার আগে থাকে। আসলে যারা মন দিয়ে পড়ালেখা করে তারা কিন্তু সব থেকে বেশি জ্ঞান অর্জন করতে পারে এবং ভবিষ্যৎ জীবনটা তাদের অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়। আসলে ঠিকঠাকভাবে যদি পড়াশুনা না করা হয় তাহলে কেউ সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে না এবং জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে যাবে। আসলে ঠিকঠাক করে পড়াশোনা করলে পৃথিবীর পরবর্তীতে সব কিছু তাদের কাছে সহজ মনে হয় এবং তারা নিজেদের জীবনটাকে খুব দ্রুত সাফল্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। আসলে যারা ছাত্র বয়সে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করে না তাদের বাকি জীবনটা অনেক বেশি কষ্ট যায়।
আসলে আমরা একটা জিনিস লক্ষ্য করে দেখেছি যে, ছাত্র বয়সে যারা মন দিয়ে পড়ালেখা করে তারা যদি মেধাবী নাও হয় তবুও তারা অনেক বেশি শিক্ষা অর্জন করতে পারে। আসলে যে যত শিক্ষা অর্জন করতে পারবে সে তত জ্ঞানী হতে পারবে এবং এই পৃথিবীর সকল অসাধ্য কাজ তারা খুব দ্রুত সমাধান করতে পারবে। আসলে যারা ছাত্র বয়সে কঠোর পরিশ্রম করে পড়াশোনা করে তারা কিন্তু জীবনে অবশ্যই উন্নতি লাভ করতে পারবে। আসলে ছাত্র জীবনটা হলো একটা বাচ্চার ভিত তৈরির প্রথম ধাপ। অর্থাৎ একটা বাড়ি তৈরি করার আগে যেমন বাড়ির পিলারগুলো তৈরি করা হয় যাতে করে পরবর্তীতে বাড়ির কোন ক্ষয়ক্ষতি না হতে পারে। ঠিক তেমনি শৈশবকালে যারা ঠিকঠাক ভাবে পড়াশোনা করে অর্থাৎ তাদের শৈশবকালের ভিতটা মজবুত করে তৈরি করতে পারে তারা কিন্তু জীবনে আর কখনো পরাজিত হয় না।
আর এজন্য আমরা আমাদের শৈশব কালটাতে কঠোরভাবে পড়াশোনা করব। আসলে আমরা এখন তো বড় হয়ে গেছি তাই আমরা বুঝতে পারি যে শৈশবকালে পড়াশোনার মূল্য কতটা বেশি। আসলে আমরা যদি শৈশব কালটাতে একটু আরো বেশি পড়াশোনা করতে পারতাম তাহলে হয়তোবা আমরা জীবনের আরও বেশি বড় হতে পারতাম এবং আমাদের জীবনে এতটা বেশি আর কষ্ট কখনো হতো না। আসলে পড়াশোনা অনেকের কাছে কঠিন মনে হলেও কেউ যদি সব সময় পড়াশোনায় লেগে থাকে তাহলে তার কাছে আর পড়াশোনা কখনো কঠিন বলে মনে হয় না। আসলে আমাদের সবার উচিত যাতে করে আমরা সবাই মিলে কঠোর পরিশ্রম করতে পারি এবং যারা শৈশবে রয়েছে তারা যাতে করে বেশি পড়াশোনা করতে পারে। আসলে যে যত পড়াশোনা করবে তার জ্ঞান ভান্ডার তত বেশি বৃদ্ধি পাবে।
আশাকরি আপনাদের সবার খুব ভালো লেগেছে আজকের পোস্টটি । ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে।