জেনারেল রাইটিং:- পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দের অনুভূতিটি হচ্ছে নিজের লক্ষ্যটি পূরণ করতে পারলে।

হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমি এখন সব সময় ভিন্ন ভিন্ন পোস্ট করার চেষ্টা করি। সেক্ষেত্রে লেখালেখির পোস্টগুলো লিখতে ভীষণ ভালো লাগে। ইতিমধ্যে সবার লেখার পোস্ট পড়ে অনেক বেশি উৎসাহ পেয়েছি। তেমনি আজকে আপনাদের সাথে একটি বিষয় শেয়ার করব।

আজকে আমি আপনাদের মাঝে খুব সুন্দর করে একটি শিক্ষনীয় জেনারেল আইডি পোস্ট করব। আমার পোস্ট হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দের অনুভূতিটি হচ্ছে যখন তুমি একটি লক্ষ্য ঠিক করেছিলে সেই লক্ষ্যটি পূরণ করতে পারলে। তবে আমরা মানুষ আমাদের চাহিদা এবং স্বপ্ন থাকে। আর সেই স্বপ্ন নিয়ে মানুষ সামনের দিকে এগিয়ে যায়। হাজার স্বপ্ন নিয়ে মানুষ পথ চলে। যখন একটি মানুষের স্বপ্ন থাকে সে স্বপ্ন পূরণ করার জন্য সব সময় চেষ্টা করে। হাজার স্বপ্নের মধ্যে কিছু লক্ষ্য থাকে খুব প্রিয়। এই লক্ষ্য গুলো যখন পূরণ হয় তখন মানুষের খুশির সীমা থাকে না।

লক্ষ্য দেখা ভালো এবং লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাওয়া আরো ভালো। আর প্রত্যেক মানুষের একটা লক্ষ্য থাকে আর সেই লক্ষ্য পূরণ করার জন্য সবাই কম বেশি চেষ্টা করে। যেমন একজন ছাত্র যখন পড়ালেখা করে তার স্বপ্ন থাকে সেই বড় হয়ে পড়ালেখা শেষ করে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হবে। যখন যেই ছাত্র স্বপ্ন দেখেছে ওই ছাত্র যদি তার স্বপ্ন এবং লক্ষ্য থাকে এবং সেই লক্ষ্য পৌঁছতে পারলে আনন্দের সীমা থাকে না। কারণ প্রত্যেক মানুষের লক্ষ্য থাকে। তবে অনেক ছাত্র আছে তারা জীবনের মাঝ পথে থেমে যায় তাদের স্বপ্ন বা লক্ষ্য পূরণ না হয়। তখন তাদের কাছে অনেক খারাপ লাগে।

আর যে ছাত্রটি তার লক্ষ্য পূরণ করতে পারে তার মতো আনন্দ আর কেউ হতে পারে না। অনেক সময় দেখা যায় অনেক মানুষ অনেক স্বপ্ন নিয়ে বিদেশ যায়। তাদের লক্ষ্য থাকে পরিবারকে সুখী করবে এবং প্রতিষ্ঠিত করবে। যখন তাদের সেই লক্ষ্য পূরণ হয় তখন তাদের মধ্যে আলাদা একটা খুশির অনুভূতি আসে। কারণ লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের সবচেয়ে বড় টার্গেট। আর ওই টার্গেট যখন পূরণ করতে পারে তখন তার মধ্যে অন্যরকম অনুভূতি আসে। তাই আমি মনে করি প্রত্যেক মানুষ লক্ষ্য ঠিক করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া।

একটি মানুষের হাজার লক্ষের মধ্যে একটি লক্ষ্য থাকে খুব স্বপ্নের। এরকম লক্ষ্য গুলো যখন পূরণ হয় তখন খুশির সীমা থাকে না। আমাদের এইখানে একটি ছেলে দুই পা জন্মর পর থেকে বাঁকা। তার একটি স্বপ্ন ছিল পড়ালেখা করে ভালো একটি সরকারি চাকরি করবে। তবে ওই ছেলেটি খুব কষ্ট করে লেখাপড়া করেছে। তবে অনেকে তাকে হেল্প করেছে টাকা পয়সা দিয়ে লেখাপড়া করার জন্য। এখন ওই ছেলেটি সরকারি চাকরি পেয়েছে। চাকরি হওয়ার পর সেই দোকানে এসে সবাইকে মিষ্টি খাওয়ালেন। এবং সে এত খুশি হয়েছে যা বলে বোঝানো যাবে না।

আর বর্তমানে ওই ছেলেটি যে কোন মানুষ তার কাছে হেল্প চাইলে দুই হাতে হেল্প করে। তার লক্ষ্যটি ছিল পড়ালেখা করে ভালো একটি চাকরি পাওয়া। এরকম হাজারো মানুষ আছে তাদের নিজস্ব একটা স্বপ্ন থাকে। আর ওই লক্ষ্য গুলো যখন পূরণ হয় সত্যি মানুষ এত খুশি হয় ভাষা প্রকাশ করার মতো না। তাই আমি মনে করি প্রত্যেক মানুষের হাজার লক্ষের মধ্যে একটা লক্ষ্য থাকে খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর ওই লক্ষ্য যখন মানুষের পূরণ হয় তখন মানুষ অনেক খুশি হয়। তবে আমাদেরও নিজের ও নিজস্ব লক্ষ্য থাকে। আর লক্ষ্য পূরণ করাই হচ্ছে মানুষের সবচেয়ে বড় চেষ্টা। আশা করি আমার পোস্টটি পড়ে আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে।