সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।আজকে আমরা ঝাউ গাছ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
ঝাউ গাছ মানেই প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার মতো একটি গাছ।হাইওয়ে রাস্তার পাশে এই ঝাউ গাছ গুলোকে দেখতে পাওয়া যায়।ঝাউ গাছ গুলো উচ্চতায় অনেক বেশি পরিমানে লম্বা হয়ে থাকে।ঝাউ গাছ গুলোকে অনেক জায়গাতে থুজা গাছও বলা হয়ে থাকে।ঝাউ গাছের পাতা গুলো ধূসর সবুজ রঙের হয়ে থাকে।
এই থুজা গাছের পাতা গুলো খুবই সরু হয়ে থাকে।বাতাস বিরধী গাছও বলা হয়ে থাকে এই ঝাউ গাছ গুলোকে।প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টি হলেও এই ঝাউ গাছ গুলো খুব সহজে ভাঙে না।নদ-নদী বা সমুদ্র অঞ্চলে এই ঝাউ গাছ গুলো সব থেকে বেশি পরিমানে দেখতে পাওয়া যায়।ঝাউ গাছ গুলো লবণাক্ত মাটিতে সব চাইতে ভালো জন্মে।
লবণাক্ত মাটিতে সব ধরনের গাছ ভালো ভাবে জন্মাতে না পারলেও ঝাউ গাছ গুলো লবণাক্ত মাটিতেই ভালো হয়ে থাকে।ঝাউ গাছের কচি ডালের বাকল গুলো লালচে বাদামী ধরনের হয়ে থাকে।গাছের বয়স বাড়ার সাথে সাথে গাছের বাকল গুলো ধূসর-বাদামী রঙের হয়ে যায়।
বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও অনেক কিছুরই পরিবর্তন দেখা যায়।তার মধ্যে একটি হলো গাছ গুলোর মধ্যে হাজারো ছিদ্র দেখা যায়।ঝাউ গাছ গুলোকে খুব বেশি যত্ন করার প্রয়োজন হয় না।ঝাউ গাছের মোট পাঁচটি প্রজাতী রয়েছে।
মোবাইল |
Oppo A17 |
ফটোগ্রাফার |
@ayeshasiddika10 |
লোকেশন |
জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
এর মধ্যে দুইটি প্রজাতী হলো উত্তর আমেরিকার আর বাকি তিনটি প্রজাতী হলো পূর্ব এশিয়ার।এই ঝাউ অথবা থুজা গাছ গুলো কিছু কিছু জায়গাতে সিডার নামে পরিচিত।একই রকমের গাছ অথচ জায়গা অনুযায়ী নাম আলাদা হয়ে থাকে।