🌿আমি মোঃ আশিকুর রহমান। আমি বাংলাদেশ 🇧🇩 থেকে বলছি। আমার স্টিমিট আইডির নাম @ayaan001।
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ভিন্নভাবেই হাজির হলাম। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ক্রিয়েটিভ রাইটিং শেয়ার করতে চেলেছি। যদিও আমার কথা গুলা সম্পর্কে সবাই অবগত। কারন আমার থেকে আরও ভালো ভালো জ্ঞানী মানুষ আছে। যারা এই সমাজ, দেশ ও পৃথিবী সম্পর্কে অনেক কিছুই জানে। আজকে যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলবো সেটা হলো হিংসা নিয়ে। হিংসা আমাদের মাঝে এমন ভাবে ঢুকে গেছে যা আমারা চাইলেও আর এর থেকে বের হতে পারছি না। মানুষ ভালো কিছু খুব সহজে গ্রহণ করতে পারে না। তবে খারাপ জিনিসগুলা খুব ভালো ভাবেই আয়ত্ত করতে পারে। জন্ম থেকেই আমাদের নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি লোভ অনেক বেশি।
হিংসা শব্দটা ছোট হলেও এই শব্দের অর্থ ব্যাপক আকারে প্রকাশ করা যায়। এর শাব্দিক অর্থ যদি আপনি প্রকাশ করতে চান তাহলে আপনি বিস্তারিত আকারে প্রকাশ করতে পারবেন। হিংসা এমন একটি মানসিক অবস্থা যা মানুষের ভেতর থেকে তার মনুষ্যত্ব ও শান্তি নষ্ট করে দেয়। এটি একপ্রকার বিষের মতো যা ধীরে ধীরে হৃদয় ও মনকে গ্রাস করে। হিংসা মূলত অন্যের সাফল্য, সুখ বা প্রাপ্তি দেখে নিজের অক্ষমতা বা অপূর্ণতা অনুভব থেকে জন্ম নেয়।
মানুষ যখন কারো থেকে কম কিছু পায় বলে মনে করে ঠিক তখন সেই ক্ষোভ ধীরে ধীরে হিংসার রূপ নেয়। এই হিংসা শুধু সম্পর্ককে নষ্ট করে না, বরং নিজের মানসিক শান্তি, আত্মবিশ্বাস, এবং ভালো থাকার ক্ষমতাকেও ধ্বংস করে। একজন হিংসুক মানুষ সবসময় অস্থিরতায় ভুগে, কারণ তার মন সবসময় অন্যের সুখ বা উন্নতির দিকে মনোযোগী থাকে। যত বেশি আপনি নিজের নজরকে উপরের দিকে উত্তলন করবেন তত বেশি আপনার অশান্তি আর হিংসা জন্ম নিবে।
হিংসার প্রভাব শুধু মানসিক নয় শারীরিকভাবেও এটি ক্ষতিকর। দীর্ঘমেয়াদে হিংসা স্ট্রেস, উচ্চ রক্তচাপ, এমনকি হৃদরোগের কারণ হতে পারে। সম্পর্কের দিক থেকেও এটি ধ্বংসাত্মক হিংসা ভালোবাসা, বন্ধুত্ব এবং পারিবারিক বন্ধনকে নষ্ট করে দেয়। তাই হিংসা থেকে মুক্তি পেতে নিজেকে এবং নিজের প্রাপ্তিগুলোকে ভালোবাসা শিখতে হবে। অন্যের সাফল্য বা সুখকে প্রশংসা করতে হবে। প্রতিযোগিতার মনোভাব বাদ দিয়ে একে অপরকে সহযোগিতা ও অনুপ্রেরণা দেওয়ার মধ্যেই প্রকৃত সুখ নিহিত। মনে রাখতে হবে হিংসা কখনোই সৃষ্টিশীল হতে পারে না এটি শুধু ধ্বংস আনে। শান্তি ও সুখ পেতে হলে হিংসার বদলে ক্ষমা, ভালোবাসা, এবং সহমর্মিতার চর্চা করতে হবে।
হিংসা এমন একটি মানসিক অবস্থা, যা মানুষের ভেতর থেকে তার মনুষ্যত্ব ও শান্তি নষ্ট করে দেয়। এটি একপ্রকার বিষের মতো, যা ধীরে ধীরে হৃদয় ও মনকে গ্রাস করে। হিংসা মূলত অন্যের সাফল্য, সুখ বা প্রাপ্তি দেখে নিজের অক্ষমতা বা অপূর্ণতা অনুভব থেকে জন্ম নেয়।
মানুষ যখন কারো থেকে কম কিছু পায় বলে মনে করে, তখন সেই ক্ষোভ ধীরে ধীরে হিংসার রূপ নেয়। এই হিংসা শুধু সম্পর্ককে নষ্ট করে না, বরং নিজের মানসিক শান্তি, আত্মবিশ্বাস, এবং ভালো থাকার ক্ষমতাকেও ধ্বংস করে। একজন হিংসুক মানুষ সবসময় অস্থিরতায় ভুগে, কারণ তার মন সবসময় অন্যের সুখ বা উন্নতির দিকে মনোযোগী থাকে। হিংসার প্রভাব শুধু মানসিক নয়, শারীরিকভাবেও এটি ক্ষতিকর। দীর্ঘমেয়াদে হিংসা স্ট্রেস, উচ্চ রক্তচাপ, এমনকি হৃদরোগের কারণ হতে পারে। সম্পর্কের দিক থেকেও এটি ধ্বংসাত্মক; হিংসা ভালোবাসা, বন্ধুত্ব এবং পারিবারিক বন্ধনকে নষ্ট করে দেয়।
তাই হিংসা থেকে মুক্তি পেতে নিজেকে এবং নিজের প্রাপ্তিগুলোকে ভালোবাসা শিখতে হবে। অন্যের সাফল্য বা সুখকে প্রশংসা করতে হবে। প্রতিযোগিতার মনোভাব বাদ দিয়ে একে অপরকে সহযোগিতা ও অনুপ্রেরণা দেওয়ার মধ্যেই প্রকৃত সুখ নিহিত। মনে রাখতে হবে, হিংসা কখনোই সৃষ্টিশীল হতে পারে না; এটি শুধু ধ্বংস আনে। শান্তি ও সুখ পেতে হলে হিংসার বদলে ক্ষমা, ভালোবাসা, এবং সহমর্মিতার চর্চা করতে হবে।
আমাদের সবার উচিৎ এই হিংসার জাল থেকে বেরিয়ে আসা। যেহেতু একে অপরের সাথে হিংসা করে কোন কিছুই অর্জন করা যায় না। হয়তো যাকে হিংসা করা হয় তার হয়তো সাময়িক কিছু সমস্যা হতে পারে তবে তার থেকে বেশি ক্ষতি নিজের উপর এসে পড়ে। তাই আমরা হিংসাকে মনের ভেতর থেকে ত্যাগ করি। সেখানে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা জন্মায়। এতে করে আপনি যেমন ভালো থাকবেন তেমনি আপনার সমাজটাও অনেক ভালো থাকবে আর এর মধ্য দিয়েই একটা সুন্দর,সুষ্ঠ ও সফলময় পৃথিবী গড়ে তোলা সম্ভব।
পোস্টের বিষয় | ক্রিয়েটিভ রাইটিং। |
---|---|
পোস্টকারী | মোঃ আশিকুর রহমান |
ডিভাইস | গ্যালাক্সি এ ১৫ |
লোকেশন | পাবনা |