আজকে আমি যে বিষয় লিখতে যাচ্ছি সেটা নিশ্চয়ই পোস্টের টাইটেল দেখে বুঝতে পেরে গেছেন আপনারা। আজকে একটি ইয়ামাহা ব্রান্ডের মোটরসাইকেল কেনা হয়েছে। মোটরসাইকেলের মডেল ভি টু এফ জেড। মোটরসাইকেল এর দুই বছরের ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ দাম পড়ছে মোট ২,৫২,৩৭০ টাকা। মূলত আব্বুর জন্য কেনা হয়েছে মোটরসাইকেলটি। আব্বু এর আগে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল চালিয়েছে ব্রান্ডগুলো হলো বাজাজ, হোন্ডা।বাজাজ ব্র্যান্ডের ব্যবহার করেছে মডেল (ডিসকভার ১০০ সি.সি), হোন্ডা ব্র্যান্ডের দুটি মডেলের মোটরসাইকেল ব্যবহার করেছে,প্রথমটি( হোন্ডা শাইন ১২৫ সি.সি )বর্তমান মার্কেট আউট হয়ে গেছে হয়তো এবং দ্বিতীয়টি (হোন্ডা সি.বি.শাইন.এস.পি. ১২৫)। হোন্ডা ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলগুলো ভালো সার্ভিস দিয়েছে। প্রথম মোটরসাইকেলটি ( হোন্ডা শাইন ১২৫ সি.সি.)২০১৭ সালে কিনেছিলো আব্বু ২০২৪ সালের মে মাসের দিকে মোটরসাইকেলটি বিক্রি করে দিয়েছে তারপর দ্বিতীয়টি জুন মাসের দিকে কিনে (হোন্ডা সি.বি শাইন.এস.পি. ১২৫) ১০ বছরের ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ মোট ১,৯২,০০০ টাকা খরচ হয়েছে এবং বিক্রি করে এই নভেম্বর মাসের ৫ তারিখে। এখন আপনাদের অনেকেরই প্রশ্ন থাকতে পারে মাত্র কয়েক মাস আগে মোটরসাইকেলটি কিনেছে এর মধ্যেই বিক্রি করলো কেন! আসলে এই দ্বিতীয় মোটরসাইকেলটি কেনার সময় পছন্দ হয়েছিল আব্বুর ইয়ামাহা ব্রান্ডের মোটরসাইকেলটি । কিন্তু তারপরও হঠোকারি সিদ্ধান্ত নিয়ে তাড়াহুড়া করেই (হুন্ডা ব্র্যান্ডের এস .বি.শাইন এস পি ১২৫) মোটরসাইকেলটি কিনে ফেলে কারণ অফিসের যাতায়াত বা কাজে অসুবিধা হচ্ছিলো। তারপরও কথায় আছে না কোনোকিছু ভালো লাগলে না পাওয়া পর্যন্ত মনে ঠিক শান্তি লাগে না আব্বুর ক্ষেত্রে ও এমনটি হয়েছে হয়তো আমার ধারণা । এজন্য লস দিয়ে মোটরসাইকেলটি বিক্রি করলো ১,৬০,০০০ টাকা দিয়ে। তারপর নতুন মোটরসাইকেলটি কিনেছে আব্বু।
এই হলো পুরাতন মোটরসাইকেলটির ছবি:
কোন ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলটি ভালো ইয়ামাহা নাকি হোন্ডা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু বন্ধুরা।
ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস | অপো এ ফাইভ সেভেন |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @arpita007 |
লোকেশন | সুলতানপুর-রাজবাড়ী |
ইংরেজি তারিখ | ১৮-১১-২০২৪ |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness