গত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়েছে। ৪৮৭ তম রাউন্ড শেষে আজ ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৪৮৮ তম রাউন্ড এর আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
অথরের নাম-পারুল। জাতীয়তা- বাংলাদেশী। শখ-বাগান করা।শিক্ষাগত যোগ্যতা-খলিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেছেন । সরকারি সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন । সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ফরিদপুর থেকে অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন। স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার-২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে স্টিমিটে জয়েন করেছিলেন এবং বর্তমানে চলমান।
রাইস কুকারে পুডিং বানানোর রেসিপি ( Publish: 14.11.2024 )
পুডিং একটা জনপ্রিয় মিষ্টান্ন খাবার। এই ডেজার্টটা আসলে বিশেষ করে বাচ্চাদের অনেক পছন্দের। তবে সবার কাছেও এটি জনপ্রিয়, কারণ এটি খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। আর এই পুডিং তৈরিটা বাড়িতে করলে সব থেকে ভালো স্বাস্থ্যের দিক থেকে। এই পুডিং বিভিন্ন ভাবে তৈরি করা যায় এবং এক এক জায়গায় এক একরকম ভাবে তৈরি করে। সব থেকে পুডিং এর স্বাদটা বেশি ভালো লাগে ডিম আর দুধ ব্যবহার করলে। যদিও আমাদের বাঙালিদের মধ্যে সব জায়গায় মূলত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পুডিং তৈরির ক্ষেত্রে এই উপকরণই ব্যবহার করে। পুডিং এর জনপ্রিয়তাটা অনেক বেশি সব জায়গায়। আর এটি বিভিন্ন উৎসব, অনুষ্ঠানেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাছাড়া এই পুডিং তৈরিতে আমরা যে দুধ আর ডিম ব্যবহার করে থাকি এটা অনেক পুষ্টিকরও বটে, কারণ এর থেকেও প্রোটিন আর ক্যালশিয়াম এর পরিমানটা পাওয়া যায়, যেটা শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
পুডিং তো বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে, তবে আমার মনে হয় বেশি ভালো লাগে ক্রিম পুডিং আর চকোলেট পুডিংটা। তবে পুডিংটা যেমন খেতে ভালো লাগে, আবার এটি অতিরিক্ত খেলে উল্টোটাও হয়ে থাকে উপকারের দিক থেকে, কারণ এতে চিনি দেওয়ায় অনেক মিষ্টতা হয়। তবে এটি সেক্ষেত্রে ঘরে তৈরি করলে নিয়ন্ত্রণে রেখে তৈরি করা যেতে পারে, কম মিষ্টি খেলে আর সমস্যা হয় না শরীরের দিকে। আর ঘরে তৈরি করা যেকোনো খাবারই স্বাস্থ্যসম্মত। যাইহোক, এই পুডিং এর রেসিপিটা আমার কাছে ভালো লেগেছে এবং সবকিছুই ভালো ছিল উপস্থাপনা।